পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰশ্ৰয় দিয়েছিস । স্বৰ্গে যেতে হবে, কিন্তু ফ্যাশেনেবল পথটি ছাড়া অঙ্গপথে তোরা চলতে রাজী নোসি।” । কৃষ্ণেন্দু একটু হাসল। নীরবে কিছুক্ষণ পথ চলে বিনা ভূমিকায় হঠাৎ বলল, “দুরে দূরে নী থেকে কাজে নেমে যা না হীরেন ? আমার চেয়ে তুই ভাল কাজ করতে পারবি। আমার শুধু সখ, তোর দরদ আছে, ওদের তুই আমার চেয়ে ভাল বুবিস।” “আমার সত্যি খিদে পেয়েছে ইন্দু।” নিঃশব্দে বাকী পথ অতিক্রম করে বাড়ীর সামনে পৌছে দু’জনে, একসঙ্গে দাড়িয়ে পড়ে, যেন একই তাগিদে । “কাজে নামার ইচ্ছে তোর আছে। আমি জানি।” *उ स्त्रांप्छ् ।।” তেবে ?” “ইচ্ছে থাকলেই কি হয় ? আমার সংযম নেই, সহিষ্ণুতা নেই, ধৈৰ্য্য নেই। কাজে নামতে ভয় করে ভাই।” “আজি পৰ্যন্ত বার দশেক প্রশ্ন করেছি। আজ তবু একটা জবাব দিলি।” বলে হীরেনকে ফেলে কৃষ্ণেন্দু হন হন করে বাড়ীর মধ্যে ঢুকে গেল। মাথায় কাপড় তুলে দিগম্বরী বলল, ‘চান করবেন না ঠাকুরপো ? তবে খেতে বসুন।” শশাঙ্ক আমতা আমতা করে বলে, “হাতে একটি পয়সা নেই, খাবার। দাবারের ভাল ব্যবস্থা করতে পারিনি ভাই ।” হীরেন টাকা বার করলে শশাঙ্ক হাত বাড়িয়ে আড়ষ্ট হয়ে দাড়িয়ে LDDDLS DD BBD DBB BB DBDDB DS DD BB DB EB নিতে সত্যি তার লজ্জা করছে। চাইতে তো হয়নি কোনবার। হীরেন টাকা বার করলে বরাবর সে বিস্মিত হয়ে গেছে, টাকা নিয়ে অনুযোগ দিয়ে বলেছে, “কি দরকার ছিল বলত ?” Ra8.