পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবন-বীমা কোম্পানীর ধারে কাছেও তাঁকে ভিডিতে দেন নি। সে ইচ্ছাও তার নেই। ওই একটি কোম্পানীরা-ভিতরের ব্যাপার। তিনি উমাপদকে জানতে দিতেও চান না, পরিচালনার ব্যবস্থায় হস্তক্ষেপ করতে ८िऊ७ 5न न । উমাপদ মাঝে মাঝে আজকাল একটু গম্ভীর মুখে এই কোম্পানীটি সম্বন্ধে কৌতুহল প্ৰকাশ করতে সুরু করেছে, নানা প্রশ্ন কবেছে। দু’একবার আপনা থেকে কোম্পানীর আপিসে ঘুরেও এসেছে ইতিমধ্যে। লোকনাথ জানেন, একদিন এই ব্যাপার নিয়েই ভাগ্নের সঙ্গে তার বিবাদ বাধবে, উমাপদ পাওনা দাবী করবে। কিন্তু তার এখনো দেরী আছে। আরও কতগুলি বছর তিনি উমাপদকে সামলে চলতে পারবেন। এখন অকারণে ওর স্বাধীনতা খর্ব করার চেষ্টা করতে গিয়ে ওর স্বাধীন হবার প্ৰবৃত্তি উস্কে দিয়ে লাভ কি হবে ? তাও কুলী মজুরদের সঙ্গে একটু কডা दJदश्झ कद्रद्ध डgछ ! তীরেন এটুকু বোঝে না । বুঝবার মত বুদ্ধিও তার নেই ভেবে BDDBLK DDEED DYYSKKL DDDS S DDDD DDD sBB S SBD BB DBY দোষে ছেলেটার বুদ্ধি একেবারে বিগডে না যায়। কৃষ্ণেন্দু আর মমতার সঙ্গে তীরেন। পাটনায় এক কনফারেন্সে যোগ দিতে গিয়েছিল। এসব কনফারেন্সে তীরেন কেন যায় লোকনাথের মাথায় ঢোকে না-যারা জেল খেটেছে আর দরকার হলে আবার জেলে যাবে তাদের এই কনফারেন্সে ? তবে হীরেন কলকাতায় না থাকায় এক বিষয়ে রক্ষা পাওয়া গেছে। কাঠের গোলার ঘটনাটা নিয়ে সে নিশ্চয় বাড়াবাড়ি করত । ফিরে এসে গোলমাল করবে। কিন্তু তিনি নিজে ব্যাপারটা মিটিয়ে দিয়েছেন আর উমাপদকে আচ্ছা করে শাসন করে দিয়েছেন বলে হয়তো অল্পেই তাকে ঠাণ্ড করা যাবে। শ্ৰীপতি যে কৃষ্ণেন্দুকে টেলিগ্ৰাম করে R O