পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পানের রসের শুকনো দাগ, কানের মাকড়ি, চোখের নম্রতা, চুল বাধার কায়দা এই সব লক্ষণ কখনো ভিন্ন ভিন্ন ভাবে কখনো মিলিতভাবে তাকে মনে করিয়ে দিতে লাগল, এই মেয়েটি সাধারণ, কিন্তু এ জগতে শশাঙ্ক ছাড়া কারো ক্ষমতা নেই ওকে স্পর্শ করে। একগ্লাস জল চাইতে দিগম্বরী তাকে সরবৎ এনে দিল, তারপর আচমকা বলে বসল, “একটা কথা বলব ঠাকুরপো ? ওঁর একটা চাকরী বাকরী করে দিন না ? কত চাকরি আপনার গড়াগড়ি যাচ্ছে। আপনি ইচ্ছে করলেই হয়ে যাবে।” হীরেনের প্রথম মনে হল, কোনদিন কোন অবস্থাতেই দিগম্বরী বোধ হয়। শশাঙ্কের কথা ভুলতে পারে না। এতক্ষণ যে তার সঙ্গে আলাপ করেছে তাও স্বামীর কথা ভাবতে ভাবতে করেছে। এক মুহুর্তে চিন্তার ভান করে হীরেন বলল, “শশাঙ্কদার যদি চাকরি করে দিই, দেড়শ” দুশো টাকার চাকরি হয়, আপনিও কলকাতায় গিয়ে থাকবেন তো ?” দিগম্বরীর মুখের ভাব পরিবর্তনের মানেটা হীরেনের এমন অদ্ভুত এরকম স্পষ্ট মনে হল । “আমাকে কেন ?” “আমার স্ত্রীর সঙ্গে আলাপ করিয়ে দেব-মেলামেশার একটা লোক KLE S BDDBBD DDBD BzuDS LEB0S S BDBBBBD DBBD DDD স্ত্রীর মেলামেশার লোকের কি এতই অভাব যে মেলামেশার জন্য ঝুমুরিয়া থেকে তাকে লোক নিয়ে যেতে হবে। হীরেণের কিন্তু খেয়ালও ছিল না, সে নিজের চিন্তাতেই মসগুল । দিগম্বরী একবার হীরেনের মুখের দিকে চায় আর মুখ নামিয়ে নেয়, গালে রঙ এসে আবার D DD DS BEL Y SDBK GDB DB DD BB B BD "न्टे झूध न । “ত উনি কলকাতায় চাকরি করলে আমিও সেখানে থাকব বৈকি। চাকরি দেবেন। ঠাকুরপো ?” R6Q