পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রম্ভার বেয়াদবির বদলে এই অন্তরঙ্গতা স্থাপনের চেষ্টা হীরেণকে চটিয়ে দিল। বাড়ীর ঝি অথবা কারখানার মেয়ে মজুরের সঙ্গে কথা বলার মত গভীর মুখে কড়া গলায় সংক্ষেপে বলল, “না।” ब्रडा अथांश्७ कद्रव्या ना -“क्षथन यां८दन स्त्रा°नेि ? ‘কাল সকালে যাব।” “একটা কাজ। তবে করুন। হীরেন বাবু। নরেশ ছোড়াকে সঙ্গে নিয়ে बiन । qथicन cथक ७ कि कब्रgद ?” “ও যায় তো চলুক।” হীরেন বলল, উদাসীনভাবে। রম্ভ। মিনতি করে বলল, “ধমক ধামক দিয়ে নিয়ে যান হীরেন বাবু। বডড জ্বালাতন করছে আমাকে । এইটুকু বয়সে শয়তানের ধাড়ী হয়ে ऐ७cछैtछ ८छोप्ने ।” গাছের একটা পাকা সি দুরে আমে চোখ রেখে আরও উদাসীন ভাবে হীরেন বলল, “তুমি প্রশ্ৰয় দাও কেন ?” ‘ওমা ! সে কি কথা ? কত গাল দিইছি, কাটাপেটা করব বলেছি- নরেশকে আসতে দেখে সে থেমে গেল। তাদের দিকে তাকাতে তাকাতে খানিক তফাৎ দিয়ে কি উদ্দেশ্যে নরেশ কোথায় চলেছিল বলা যায় না, রম্ভ তাকে ডাকল, “নরেশ শোন, ইদিক আয় । হীরেন। বাবুর সাথে তুই কাল কলকাতা ফিরে যাবি, বুঝলি ?” নরেশ কিছু বলার আগেই হীরেন বেরিয়ে গেলে । নরেশ কলকাতা যেতে অস্বীকার করলে তার সামনেই হয় তো রম্ভ তাকে বাটাপেট করতে চাইবে, সেটা সহ করার মত মনের অবস্থা হীরেনের ছিল না । আবছা অন্ধকারে ঝুমুরিয়ার কুৎসিৎ গ্ৰাম্য চেহারা ঢাকা পড়েছে। সকলে বলে তাই হীরেন। চিরকাল সায় দিয়ে এসেছে, কিন্তু গ্রামে গিয়ে কোনদিন খুজে পায়নি। ঘর বাড়ী বন জঙ্গল মাঠ ঘাট পথের মধ্যে কোথায় লুকিয়ে আছে গ্রামের সেই বিখ্যাত শ্ৰী। খড় টিন বঁাশ RV N:0