পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*5वांद्र शi७वां शांक ।' शैgब्रन डर्ट iिgiन। রামপাল নিরাশ হয়ে বলল, “আর খাবেন না ?” “ও, হঁ্যা । ঠিক । তিনচারটে বোতল কিনে রাখা যাক ৷” বগলে এক একটি বোতল নিয়ে দুজনে বেরিয়ে পড়ল। কাছে "দুরে দু’টি একটি আলো মিট মিট করছে। চাদ উঠেছে আধখানা। মৃত্যু জ্যোৎস্নায় জীবনের রূপ ঢাকা পড়ে নি। হাটের পাশে টিনের চালের অনেকগুলি ঘরে আলো । একটা সস্তা হারমোনিয়ামের চেরা চেরা আওয়াজ কাণে আসছে। কোথায় তারা যাবে কিছু ঠিক নেই। রামপাল কি ওই ঘরগুলির দিকে এসেছে ? রম্ভার স্বামী রামপাল ? চলুক যেখানে খুলী। ওটাও তো মানুষের আস্তানা। কৃষ্ণেন্দুকে বিপদের মুখে ফেলে যাবার সঙ্কোচ আর হীরেনের নেই। মন হাল্কা হয়ে গেছে। লাখপতি বাবার ছেলে আর লাখাপতি শ্বশুরের জামাই হীরেন আজ কোথায় এই ঝুমুরিয়ার এক প্রান্তে জীবন দেখে বেড়াচ্ছে, খুজে বেড়াচ্ছে জীবনের মূলমন্ত্র, এক হয়ে মিশে গেছে বঞ্চিত নিষ্পেষিত বিকৃত মানুষের সঙ্গে ! কৃষ্ণেন্দু নিজেই তো স্বীকার করেছে সে যত সহজে গেয়ে অশিক্ষিত মানুষকে বুঝতে পারে, সে তা পারে না। কৃষ্ণেন্দু চুলোয় যাক, তার ভুল পথ, তাকে দিয়ে কিছু হবে না। সে নিজে এবার কাজে নামবে, নিজের সময় দেবে, অর্থ দেবে আর দরকার হলে কৃষ্ণেদুর মত জেলে যেতে বা প্ৰাণ দিতে রাজী থাকবে,-কৃষ্ণেদুর মত মাথা গরম করে নয়, যাতে সত্যই কিছু কাজ হয় দেশের। কৃষ্ণেন্দুকে ফেলে সে পালাবে না, সে চলে श কাজ করতে | বহুদিন ঈশ্বরকে অস্বীকার করে এসে এখন ঝুমুরিয়ার এক প্রান্তে ধুলোেভর কঁচা রাস্তায় মৃদু জ্যোৎস্নায় দাড়িয়ে शैहद्रन निष्यंख् छ।ब्रा- বসানো আকাশের দিকে মুখ তুলল। পথ খুঁজে পাবে বলে কি সেই Roà