পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উদভ্ৰান্ত হয়ে ভাবল, একটু সময়ের জন্যও তবে কি রামপাল তাকে ছেড়ে যেতে পারল না, ফিরে এল বেরিয়ে গিয়ে । তারপর রম্ভ চেয়ে দুষ্ঠাখে। কি পাশ থেকে রোগা একটি হাত এগিয়ে এসে তার হাতের মুঠোয় গুজে দিচ্ছে ছোট একটি কোটে ! ফিরে তাকাতে বিড়িতে জোরে টান দিয়ে যেন প্ৰায় বুক ফুলিয়ে নরেশ বাহাদুরীর হাসি হাসল। নতুন বেীকে সে ছ’পয়সার এতটুকু একটি কৌটাে উপহার দিয়েছে-কোটোর ওপরে আবার একরাত্তি अशि B ! “টোপিকে দেখিও না। এ্যা ? মেয়েটা ভীষণ হিংসুটে ।” “đồ°foi co ? “ওই যে ওবাড়ীর সোনামাসীর মেয়ে টেপি । বোলো না ওকে।” “এটা টেপির নাকি ? নিয়ে যাও বাবু তোমার টেপির জিনিষ। ख्ाभि 5iश्ले 6न ।” BDE DBDBDB BBuBSBLDDD DDS DDD D S তবে না ।” পরে রম্ভ সোনামাসীর পরিচয় পেয়েছিল, তার আহলাদী মেয়েরও । সোনামাসী গলির আরও ভিতরে কয়েকটা বাড়ী পেরিয়ে এক বাড়ীতে থাকে। কাবুলীওলার ব্যবসা চালিয়ে সোনামাসী নিজের সংসার চালায়। পুজি তার সামান্য, স্বামী মরবার পর গায়ের সব গয়না। আর ঘরের সব বাড়তি বাসনকোসন বেচে দিয়ে টাকা কটা সংগ্ৰহ করেছিল। সংসার বলতে সে নিজে আর তার ওই মেয়ে টোপ, খরচ বেশী নেই। একটি টাকা তার বাইরে গেলে কদিনের মধ্যে পাচ সিকে হয়ে ফিরে আসে। দশ বছর ধরে সোনামাসী মেয়েকে দুধ ভাতও খাইয়েছে, পুজির টাকাও বাড়িয়েছে। ব্যবসাটা সে আয়ত্ত করেছে অদ্ভুত অধ্যবসায়ের সঙ্গে। প্ৰথম প্ৰথম দু’চার টাকা S