এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२ প্রকৃত দশকুমারে সমুদায়ে আটটা উচ্ছস । তাহাতে সাতটা কুমারের সম্পূর্ণ বৃত্তান্ত বর্ণিত আছে। প্রধান কুমার রাজবাহনের বৃত্তান্ত সম্পূর্ণ রূপে বর্ণিত হয় নাই। অথচ, গ্রন্থের নাম দশকুমার-চরিত বলিা প্রসিদ্ধ। আর, দশকুমার-রচয়িতা যেরূপে গ্রন্থ আরম্ভ করিয়াছেন, দেখিলে বোধ হয়, দশকুমারের অার একটা পুৰ্ব্ব গ্রন্থ আছে দশকুমারের পূর্বপীঠিক নামে যে গ্রন্থ প্রসিদ্ধ আছে, তাহাই শকুমারের পুৰ্ব্ব গ্রন্থ । কিন্তু, পূৰ্ব্বপীঠিকার রচন। এবং প্রকৃত দশকুরের রচনা উভয়ের বৈলক্ষণ বিবেচনা করিলে কোনরূপে বোধ হয় না, উভয় গ্রন্থ এক ব্যক্তির লেখনী হইতে নির্গত হইয়াছে। হা হউক, পুৰ্ব্বপীঠিক প্রথমে থাকিলে, অব শিষ্ট দুই কুমারের স্তান্ত এবং প্রধান কুমার বাজব হনের সম্পূর্ণ বৃত্তান্ত অবগত হইষ্ঠ পরিা যায় । এষ্ট বিবেচনা করিয়া আমি দশকুমারের প্রথমে ধ্বপীঠিক অনুবাদ করিয়া দিলাম ইতি । ঐ গিরিশচন্দ্ৰ শৰ্ম্ম৷ কলিকাত । সন ১ ২ ৩৩ । ১৫ নাশ্বিন । ইংরাজী ১৮৫৬ ৷ ১০ সেপ্টেম্বর ।