এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* ,3 مہیچبیس م* পারে ? এক বিষয়ে নয়—এক রূপে লয়—এক উপায়ে নয়, সহস্ৰ বিযয়ে-সহস্র প্রকারে—সহস্র উপায়ে তাহার প্রসাদবারি আমাদের আত্মার উপর বর্ষিত হইতেছে। “ য একেইবর্ণে। বহুধা শক্তিযোগtৎ বর্ণানলেকাৰ নিহিতার্থে দধতি। ”—সেই একোইবর্ণে জগদ্বিধাত বহু প্রকার শক্তি যোগে আণমাদিগের কাম্য বস্তু বিধান করিয়া থাকেন । ঈশ্বর আমাদের জ্ঞান ও ধৰ্ম্মের উন্নতির নিমিত্ত যে সকল উপায় করিয়া দিয়াছেন, তাহা যথোপযুক্ত রূপে অবলম্বন করা তামাদিগের নিতান্ত প্রয়োজনীয় । আমরা কোন একটী পদার্থকে লঘু জ্ঞান করিতে পারি না,কোন একটী ঘটনাকেও সামান্য মনে করিতে পারি না ; মমুষ্যের ভাব ও চরিত্র হইতে যে সকল জ্ঞান লাভ হইতে পারে তাহাতেও অবহেলা করিতে পারি মা ! আমাদিগকে সকলই দেখিতে হইবে, সকলই শুনিতে হইবে—সকল হইতেই শিক্ষা লাভ করিতে হইবে । ধৰ্ম্ম শিক্ষার পক্ষে সকল তাপেক্ষ গুৰুই প্রধান উপায় রূপে পরিগণিত হন । আজ আমরা যে সকল জ্ঞান বা ধৰ্ম্মভাব প্রাপ্ত হইয়াছি, তাহ মনুষ্য বংশের প্রারম্ভাবধি প্রস্ফুটিত হইতে আরম্ভ হইয়। এক্ষণে ঐরূপ আকার ধারণ করিয়াছে। সেই সকল জ্ঞান এক ব্যক্তির নিকট আর এক ব্যক্তি শিক্ষণ করিয়াছে, তাহার নিকট আবার অার এক ব্যক্তি শিথিয়াছে, এবং এই রূপে কালপ্রবাহে প্রবাহিত হইয়া বহুকালের উদ্ভাবিত সত্য সকল আমাদের নিকট উপস্থিত হইয়াছে। এখন একটী বালককে যদি সমুদায় সত্য-সমুদায় জ্ঞান আপনাপনি চিন্তা ও আবিষ্কার করিয়া লইতে হয়, তাহা হইলে তাহার জীবনে অতি অলপ মাত্র জ্ঞান ও ধর্মের সঞ্চয় হইবে । ঈশ্বর সে অভাব পরিপূরণের উপায় করিয়া রাখিয়াছেন। তিনি আত্মাকে এমন প্রকৃতি-সম্পন্ন করিয়া স্বজন করিয়াছেন ষে যথণতথা হইতে জ্ঞানের আভাস মাত্র প্রাপ্ত হইলেই তাহার জ্ঞাম সন্ধুক্ষিত হইয়। থাকে। এই জন্য সকল দেশে ও সকল কালে এক এক ব্যক্তি