এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سس بات سس - আপন অপেক্ষ শ্রেষ্ঠতর জ্ঞানসম্পন্ন মহাত্মার নিকট জ্ঞান ও ধর্শ্ব শিক্ষা করিয়া থাকেন। ব্রাহ্ম ধৰ্ম্মও এই জন্য উপদেশ করেন,— * তদ্বিজ্ঞানার্থ স গুকমেবাভিগচ্ছেৎ । ” এক্ষণে বিবেচনা করিয়া দেখা উচিত ষে উপদেশের বিষয় কি কি এবং কি রূপ ব্যক্তি উপদেষ্ট হইতে পারেন। ব্রাহ্ম ধৰ্ম্ম বলেন, “স বিদ্বাৰু” সেই যে বিদ্বান গুৰু, তিনি, ণ সত্যং প্রোবাচ তাং তত্ত্বতে ব্রহ্মবিদ্যাং ” তিনি অভ্যাগত বিদার্থী শিষ্যকে যথার্থ রূপে ব্রহ্মবিদ্যার উপদেশ করিবেন । এই রূপ ব্রাহ্মধৰ্ম্মেই পাওয়া যায় ষে ব্রহ্মবিদাই ব্রহ্মোপদেশের মুখ্য বিষয় । এক্ষণে ব্রহ্ম বিদ্যা কি রূপ তাহ! বিবেচনা করা কর্তব্য । ব্রাহ্মধৰ্ম্মের প্রথমেই আছে যে “ ব্রহ্মজ্ঞান-রূপ স্বৰ্গীয় অগ্নি সকলেরই হৃদয়ে নিহিত আছে । সকলেরই আত্মাতে ঈশ্বরের অনন্ত মঙ্গল ভাৰ অবিনশ্বর অক্ষরে লিথিত আছে ৷ ” ইহা সত্য, কিন্তু ঐ স্বৰ্গীয় অগ্নির সত্ত। মাত্রই কি মনুষ্যের ধর্মের নিদান ? না তাহা নহে, উহা প্রজ্বলিত হওয়া আবশ্যক। ঐ জ্ঞানের প্রজ্বলিত ভাবকেই ব্রহ্মবিদ্যা কহে। কষ্ঠের মধ্যে অগ্নি যেমন সস্থত থাকে, ৰীজের মধ্যে রক্ষের অবয়ব যেমন অনুস্থত থাকে, সকল লোকের মনে ব্রহ্মজ্ঞান সেই রূপ সন্থত, অব্যক্ত বা মুকুলিতবস্থায় থাকে, তাহাই পরিস্ফুট হইয়া ব্রহ্ম বিদ্যা রূপে পরিণত হয় । একটী দৃস্টান্ত দ্বারা ইহা অারে। মুব্যক্ত হইতে পারে। ৰালকের প্রথমতঃ অঙ্কবিষয়ক সমাক, জ্ঞান লাভ করিতে পারে ম। । তাহারণ কতকগুলি অঙ্কমালা অভ্যাস করিয়াই নিরস্ত থাকে । ইহ। তাছাদের অঙ্কজ্ঞানের মুকুলিতাবস্থা । তখন তাহার। তাছাদের সহজ জ্ঞান প্রভাবে কতক কতক গণিতসম্বন্ধীয় প্রশ্ন সমাধা করিয়া থাকে, কিন্তু তাহার। কি করিতেছে তাহ তাহার। জামে না। পরে যখন তাহদের সেই জ্ঞান প্রস্ফুটিত হয়, তখন তাহার। অঙ্কের সাৰ্ব্বভৌমিক অর্থাৎ ব্যাপক নিয়ম সকল অবগত