এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

مہتمم سے § مايسمنصص झई । रङश्वमझे जांशं८भन्न अझज्ढांब्रट्क ठाइदिन71 भट्ञ डैद्धः कङ्गाँ যাইতে পারে। ব্রহ্মজ্ঞানও এই রূপ পরিস্কট অবস্থায় ব্রহ্ম বিদ্যা নামে অভিহিত হইয়া থাকে । ব্রহ্ম বিষয়ক উপদেশ দিবীর অধিকারী নির্ণয় করিতে হইলেও এই রূপ বলা যাইতে পারে যে যেমন অঙ্ক জ্ঞানের মুকুলিতাবস্থায় বালকগণ অন্যকে তাঙ্ক বিষয়ক কোন সিদ্ধান্ত বুঝাইয়া দিতে পারে মা, সেই রূপ ব্রহ্মজ্ঞানের মুকুলিতাবস্থাতে কোন ব্যক্তি যে অন্যকে ব্রহ্মবিষয়ক উপদেশ দেন, র্তাহার এরূপ সামর্থ জন্মে না, এই জন্য ব্রাহ্মধৰ্ম্ম বলেন যে গুক যিনি “ স বিদ্বাৰু” তিনি বিদ্বাৰ। র্তাহার মনে ব্রহ্মজ্ঞান মুকুলিতাবস্থা পরিহার করিয়া পরিস্ক ট অবস্থা প্রাপ্ত হইয়াছে। ব্রহ্ম বিদ্যাকে তিন ভাগে বিভক্ত করা যাইতে পারে। যথা— ব্রহ্মজ্ঞান বিষয়ক—ব্রহ্মপ্রীতি বিষয়ক—ব্রহ্মনিষ্ঠ বা তাহার প্রিয় কাৰ্য্য বিষয়ক । - প্রথমতঃ ব্রহ্ম জ্ঞান বিষয়ে কথিত হইতেছে। প্রথম অবস্থায় লোকে ঈশ্বরের যথার্থ তত্ত্ব কিছুই অনুধাবন করিয়া দেখে না। তখন সে ষাতে তাতে ঈশ্বরের আরোপ করে, যে সে বিষয় ঈশ্বরের নিকট প্রাপ্য বোধ করে এবং এই রূপে আপনার অপরিস্কট জ্ঞানের ক্ষুধা যে সে প্রকারে শান্তি করিয়া নিরস্ত হয়। পরন্তু ব্রহ্মজ্ঞান পরিস্কটাবস্থা প্রাপ্ত হইলে মনুষ্য পরব্রহ্ম তত্ত্বের সার সন্ধানে প্রবৃত্ত হয়। সে এই রূপে র্ত হার তত্ত্ব করিতে থাকে-ঈশ্বর সকলের আদি অতএব অনাদি, তিনি সকল অন্তবৎ, পদার্থের স্বজন কৰ্ত্ত অতএব অনন্ত। তাহীর ভ্যানেতে সীমা নাই, শক্তিতে সীমা মাই, মঙ্গল ভাবে সীমা নাই,—ত{হার দেশেতে সীমা নাই ক’লেতেও সীমা নাই ।. তিনি নিরাকার ও নিৰ্ব্বিকার, তিনি অগম্য ও অগোচর। ব্রহ্মবিদগণ এই রূপে তাহকে উপলব্ধি করেন। যাহদিগের ব্রহ্ম জ্ঞান মুকুলিতাবস্থায় রহিয়াছে, তাহারা যাহাকে শূন্য মনে করেন, ব্ৰহ্মজ্ঞানসম্পন্ন ধীরের তাহাকেই পুর্ণ বলিয়া