এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-- * سیسمس অর্থাৎ, যদি মনে কর যে সুন্দর রূপে জানিয়াছি তবে ব্রহ্মের স্বরূপ তুমি অল্পই জানিয়াছ। এই রূপে দেখা যাইতেছে যে ঈশ্বরের অভাবাত্মক উপাধি দ্বারা আমরা যেমন অপেন বুদ্ধির পরাভব উপলব্ধি করি তেমনি ঈশ্বরের মহত্ত্ব ও পূর্ণত্ব প্রতীতি করিতে সমর্থ হই । ব্রহ্মবিদ্যার দ্বিতীয় বিষয়, ঈশ্বরের প্রতি প্রীতি । প্রীতি লিঙ্কাম । প্রীতির সহিত নিষ্কাম ভাব জড়িত রহিয়াছে। ব্রহ্ম জ্ঞানের মুকুলিতাবস্থায় লোক এই নিষ্কাম প্রীতির স্বাদ গ্রহ করিতে সমর্থ হয় না। ব্রহ্ম জ্ঞানের পরিস্ক ট অবস্থায় এই নিষ্কাম ७ोठिङ्ग উদ্ভব হয় । অসীম প্রভৃতি শব্দের নণয় নিষ্কাম শব্দ শুনিতে অভাব-বোধক হয় কিন্তু উহা বাস্তবিক ঐ অসীমাদি শব্দের ন্যায় ভাবাধিক্যেরই ৰোধক। আমরা যাহাকে নিষ্কাম বলি-মিস্বাৰ্থ বলি, তাহ জীবের প্রতি লক্ষ্য করিলে নিঃস্বtথ কিন্তু ঈশ্বরের প্রতি লক্ষ্য করিলে তাহাই পরমার্থ। অসীম ও পূর্ণ এই দুই শব্দের যেমন একই অর্থ, নিঃস্বার্থ ও পরমার্থ এ দুই শব্দেরও সেই রূপ একই অর্থ। নিঃস্বাৰ্থ ভাবে আত্মাতে যে প্রীতির উদ্ভব হয় তাহাই যথার্থ ঈশ্বর প্রীতি । এই প্রীতি দ্বারাই অমর ঈশ্বরকে প্রাপ্ত হই। নিষ্কাম প্রীতি দ্বার। তাত্মাতে অসীম বল ও অক্ষয় অনন্দের সঞ্চয় হয় । এবং ঈশ্বরের প্রসাদে ক্রমশঃ তাহাতেই তাহার চরিতাথ তা এবং মুক্তি সাধিত হয়। ব্রহ্মবিদ্যার তৃতীয় বিষয় ব্রহ্মনিষ্ঠ বা তাহার প্রিয় কাৰ্য্য সাধন । - ব্রহ্মবাদির বলেন কেবল ঈশ্বরের প্রতি প্রীতি করিলেই ত্রহ্মোপাসনা হয় না। যেমন র্ত্যহকে প্রীতি করিখে, তেমনি র্তাহীর প্রিয়কাৰ্য্য সাধন করিবে । ঈশ্বরের প্রিয়কাৰ্য্য কি ? তাহ আর কিছু মহে, যাহাতে জগ