পাতা:দশোপদেশ.pdf/২৩

مساس سه محله سسسع ন্যায় ধৰ্ম্ম আমাদের আত্মসম্পদ, অনন্ত জীবন আমাদিগকে দারিদ্রা দুঃখ হইতে মুক্ত রাথিবীর উপায়। ঈশ্বরের পবিত্র নিয়মানুসারে আমার বাহ সম্পদ বৰ্দ্ধিত হয়, হউক, বিনষ্ট হয় হউক ; তাহার সুখ ও দুঃখ দূরদর্শীর চক্ষুতে তাদৃশ মূল্যবান্ত নহে ; তদ্বিষয়ে আমুর যখন যে অবস্থা ঘটুক, নীতিজ্ঞদিগের উপদেশ অনুসারে আমি সম্ভন্ট থাকিতে চেষ্টা করিব ; কিন্তু আত্মসম্পদের কত দূর সংস্থান হইল, আধ্যাত্মিক দারিদ্র্য দুঃখ হইতে কত দূর যুক্তি লাভ করিয়াছি, তাহা গণনা করিয়া দেখিলে হৃদয় আর কিছুতেই সন্তুষ্ট হইতে পারে না । বস্তুতঃ আত্মার বর্তমান অবস্থা কোন প্রকারেক্ট তৃপ্তিকর নহে। যখন আপনার অন্তরে দৃষ্টিপাত করি, তখন আমোদ প্রমোদ সুখ সন্তোষ কোথায় পলায়ন করে ; সর্বাঙ্গ ক্ষত বিক্ষত, মনুষ্যের ভয়ে তাহা অাৱত করিয়া ভদ্র সমাজে দণ্ডায়মান হইলাম, মনুষ্যের চক্ষুতে ধূলি নিক্ষেপ করিলাম, কিন্তু অন্তজর্ণল কেবল সেই সৰ্ব্বদশী ঈশ্বরই দেখিতেছেন । এই জন্য আত্ম-জ্ঞান পরিস্ফুটিত হইলেই যুক্তির ইচ্ছা প্রবল হইয় উঠে । সেই আত্মবুদ্ধি প্রকাশক পরমেশ্বরকে ধন্য বাদ করি—যিনি মহাবিনাশ হইতে রক্ষা করিবার জন্য আমাদিগকে তাত্মবোধ প্রদান করিয়াছেন, কুতর্জ হ্যদয়ে তাহাকে বর বার নমস্কার করি। উপহার কৰুণর সীমা নাই, তিনি আমাদের মঙ্গলের জন্য কোন উপায় বিধান করিতে অবশিস্ট রাখেন নাই ; কেবল আমরা দুবুদ্ধি বশতঃ তাহতে অবহেলা করিয়া আত্মঘাতী হইতেছি । S BBBBB BB BBBBBSBBBBS B BD BBBB না জনে, সেই অণমঘ rষ্ঠী হয় । ” আপনাকে দেখিলে নিশ্চয়ই বোধ হইৰে, জামাদিগের চতুদিকেই অভাব, বর্তমান অবস্থা কোন রূপেই তৃপ্তিকর নহে ; কিন্তু কি উপায়ে ইহা হইতে মুক্তিলাভ হইবে ? মজুষ্যের নিকট যুক্তির আশা নাই ; মুক্তির কথা দূরে থাকুক, তুমি মজুষ্যের নিকট হৃদয় দ্বার উদঘাটন কয়, সে নিষ্ঠুর হইয় তাহতে পদাঘাত কৱিৰে ।