এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবিত থাকতে যে যাতনা, তাহার সহিত কিছুরই তুলনা হয় না ; মৃত্যুতে যদি কিছুমাত্র যন্ত্রণ থাকে অথবা যতই যন্ত্রণ থাকুক না কেন, তাহা এক বারের নিমিত্ত, কিন্তু এরূপ অবস্থাতে প্রতি মুহুর্তেই মৃত্যুযন্ত্রণ ভোগ করিতে হয় ; বিশেষ, শরীরে ষে রোগ,অাছে অথবা ক্লেশ পাইতেছি ইহা অনুভব করিবারও শক্তি না থাকাতে এই অবস্থাকে যে কত দুঃখের অবস্থা মনে কর। কৰ্ত্তব্য তাহ ব্যক্ত করা দুঃসাধ্য। সেই রূপ, আত্মার একে বারে নির্বাণ হইতে পারে যদি ইহা ভানুভব করিতে পারিতাম তাহ হইলেও হয় তো তত ক্লেশ বোধ হইভ ন , কিন্তু ষে কালে তা স্থা একে বারে তাসা হইয়া পড়ে, হিতাহিত কিছুই জ্ঞান থাকে না, স্বকীয় বল ও স্বাধীনতার এমন হাস হয় যে কেবল প্রৱত্তির দাস হইয় থাকে, ইন্দ্রিয় সমুদায় ষে দিকে লওয়ায় সেই দিকেই গমন করে এবং ক্রমে অধোগতি প্রাপ্ত হয়, সে তাবস্থা কি শোচনীয় ? তাহাই তাত্মার প্রকৃত মাশ, অতএব আত্মার যে এই প্রকার লাশ, তাছাই তামাদের * মহাবিনাশ । ” তাত্মার এই মহাবিনাশের কারণ কি, এবং এই মহৎ রোগের কোন ঔষধ আছে কি না ? আমরা পূৰ্ব্বেই দেখিয়াছি যে “ যদি BBBS SBBBB BS BBBBB BBBB BBBBBB BB BBS তাম ” যদি আমরা ঈশ্বরকে না জানি তাহ হইলে মহাবিনাশ প্রাপ্ত হই। ঈশ্বর প্রাণস্বরূপ, ঈশ্বরই আত্মার জীবন । যেমম জীবাত্মা হইতে শরীর পৃথক হইলে দেহের নাশ হুয়, সেট রূপ পরমাত্মা হইতে জীবাত্মা বিচ্যুত হইলে জীবাত্মার নাশ হয় ; জীবাত্মার মাশই আমাদিগের মহাবিনাশ । আত্মা ঈশ্বরশূন্য হইলে যে কি প্রকার দুর্দশাগ্রস্ত হয়, তাহ কিঞ্চিৎ প্রণিধাম করিয়৷ দেখিলেই বুঝিতে পারিব যে সেই দুরবস্থার সহিত আর কোন প্রকার দুঃখের তুলনা হয় না। আত্মাকে ঈশ্বর হইতে বিচ্যুত করিলে ধৰ্ম্মভাব অণর কিছুমাত্র থাকে না, ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম