এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ー 、t ー হইতে মুক্ত হইতে পারি ? উপরেই দেখিয়াছি যে “ র্যগ্ৰহণয় BSBBB BBBS BBBS BBB BBB S BBBBB BBBS BBBS অমর হই ।. ইহাতে আপাততঃ এই প্রশ্ন উত্থিত হইতে পারে যে, অtয়া স্বভাবতঃই অবিনশ্বর, তবে ঈশ্বরজ্ঞান দ্বারা অধিক কি ফল লব্ধ হইল ? কিঞ্চিৎ প্রণিধান করিয়া দেখিলে বুঝুিতে পারিব যে এ প্রশ্ন সঙ্গত মহে, ঈশ্বরকে জানিয়া আমরা ষে অমৃতত্ব লাভ করি তাহণ কেবল আয়ার অবিনশ্বরত্ব নহে, আত্মা অবিনাশী ও কম্পান্ত স্থায়ী হইলেও তাহ রোগ শোকে পরিপূরিত হইতে পারে; তখন তাছাকে প্রকৃত রূপে তামর বলা যায় না, কিন্তু যখন তাত্মা ঈশ্বরজ্ঞান লাভ করত ঈশ্বরভাবে পরিপূরিত হইয়। বিগতশোক হয়, তখনই তা হা প্রকৃত অমৃতত্ব প্রাপ্ত হয় । আমরা পরাৎপর পরমেশ্বরকে জানিয়া মহাবিনাশ হইতে রক্ষণ পাই এবং আত্মার সমুদায় রোগ হইতে মুক্ত হইয়া অমর হুই । এক্ষণে দেখা যাউক আমরা এই অমৃতের পথে কি রূপে গমন করিতে সক্ষম হই, কি প্রকারে পরমাত্মণকে জানিতে পারি। পরমাত্মাকে জানিবার চেষ্টা করিতে হইলেই প্রথমতঃ উহাতে বিশ্বাস সংস্থাপন করিতে হইবে । ঈশ্বরে দৃঢ় বিশ্বাস ব্যতিরেকে আমরা কখনই ঈশ্বর-জ্ঞান লাভ করিষ্ঠে সমর্থ হই ন । অনেক সময় আমরা কিছুমাত্র পরীক্ষণ না করিয়া মনে করি ষে, আমাদের ঈশ্বরে বিশ্বাস আছে ; কিন্তু অতি অলপ পরীক্ষণ করিলেই অনেক সময় এ প্রকার সিদ্ধান্ত ভ্ৰমমূলক বলিয়া প্রতিপন্ন হয় এবং তদ্বারা এই ঋষিৰাক্যের যথার্থতার বিলক্ষণ পরিচয় পাই যে “যাহার এরূপ নিশ্চয় হয় ষে আমি ব্রহ্ম স্বরূপ জানিয়াছি, র্তাহার ব্রহ্মকে জানা হয় নাই ;” তথম সহজেই বুঝিতে পারি ষে, অনেক সময় আমরা মনে করি ব্রহ্মকে জানিয়াছি এবং ঈশ্বরে বিশ্বাস সংস্থাপন করিয়াছি, সেটি আমাদের সম্পূর্ণ ভ্রম। অতএব প্রথমত দেখিতে হইবে যে ঈশ্বরে আমার বিশ্বাস আছে কি না, যদি ঈশ্বরে আমার বিশ্বাস মা থাকে তাহ হইলে তঁহাকে জামি