এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

— ? § – য়াছি কি প্রকারে বলিতে পারি ; অনেক সময় বিশ্বাস না থাকিলেও আগম রা ভ্রমক্রমে; মনে করি ষে আমাদের বিশ্বাস আছে ; অতএব সে বিষয়ও পরীক্ষণ-সাপেক্ষ। সামান্যতঃ কোন কারণের অস্তিত্ত্ব বিষয়ে অনুসন্ধান করিতে হইলে প্রথমতঃই কার্য্যের প্রতি দৃষ্টি করিতে হয় ; যদি আমরা জালি যে এই প্রকার কারণ হইতে এই রূপ কাৰ্য্য উদ্ভব হয় তাহা হইলে সেই কারণ উপস্থিত আছে কি না ইহা মির্ণয় করিতে গেলেই দেখিতে হইবে যে তাছার অনুরূপ কাৰ্য্য বর্তমান অাছে কি মা ; যদি সেই কাৰ্য্য গুলি বৰ্ত্তমান না থাকে তাহা হইলেই নিশ্চয় জানিব সেখালে সেই কারণেরও অসম্ভাব। ঈশ্বরে দৃঢ় বিশ্বাসের প্রধান ফল ঈশ্বরে পূর্ণ প্রীতি ; পরমাত্মাতে সম্পূর্ণ রূপে আত্মার সমাধান ঈশ্বরে অগত্ম সমপর্ণ ও তাহাতে সম্পূর্ণ নির্ভর, পূর্ণ প্রীতির বিবিধ অঙ্গমাত্র। যিনি ঈশ্বরে বিশ্বাস করেন, যিনি সেই পরম মঙ্গলময়ের अग्रणीझ न्बक्र° विश्वजिटनटज़ छूकैि कब्रिप्लांटछ्न उिनि कश्वनहे উহাকে প্রীতি না করিয়া ক্ষণস্ত থাকিতে পারেম মা ! ইচ্ছা পূৰ্ব্বক কাহাকেও প্রীতি করিতে হয় না, যে কোন বস্তুতে প্রীতির উপযোগী গুণ সমস্ত থাকে মানবাত্মা আপন স্বভাবসিদ্ধ ধৰ্ম্মামুসারে তাহাকে প্রীতি করে, প্রীতি না করিয়া কখন ক্ষান্ত থাকিতে পারে না, কিন্তু র্যাহাকে প্রীতি করিতে হইবে উপহার যে সেই সমস্ত গুণ আছে তাহ না জানিলে কি প্রকারে প্রীতি করিতে পারি এজন্য র্তাহীকে প্রীতি করিবার পূৰ্ব্বে র্তাহার যে সেই সমস্ত গুণ আছে তাহ জাল অবশ্যক। ঈশ্বরে দৃঢ় বিশ্বাস থাকিলেই আমরা পরমাত্মার সেই সমস্ত মঙ্গলময় স্বরূপের পরিচয় প্রাপ্ত হই ; এবং উহাকে প্রীতি না করিয়া নিশ্চিন্ত থাকিতে পারি না । অতএব ঈশ্বরে আমার সম্পূর্ণ বিশ্বাস আছে কি না ইহা জানিবার নিমিত্ত কেৱল এই মাত্র জামা আবশ্যক যে ঈশ্বরকে আমি সম্পূর্ণ রূপে প্রীতি করি কি না ? যদি ঈশ্বরকে আমি সম্পূর্ণ রূপে প্রীতি না করি তাহ\ ছইলে নিশ্চয় জানিব যে ঈশ্বরে আমার বিশ্বাস নাই কেন না