এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

مة.. به لا ين: أحسنه উৎসুক হয় । ঈশ্বর প্রীতি ও সেই রূপ । যখন ঈশ্বরে আমরা পুর্ণ প্রীতি সংস্থাপন করি তখন সৰ্ব্বদা উপহার নিকটে থাকিবার জন্য মন নিতান্ত উৎসুক হয়, তাহার সাক্ষাৎ প্রত্যক্ষ লাভের জম্য অঞ্জল অত্যন্ত ব্যাকুল হয়, কাজেই আত্মাতে ঈশ্বরকে ধারণ করিবার জম্য চেষ্ট। যার পর মাই বলবতী হইয় উঠে, এবং ঈশ্বরের উপাসনারূপ সুমধুর ফল তাহ হইতে নিঃস্থত হয় ; সেই ফন্সের স্বাদ যিনি একবার গ্রহণ করিতে পারিয়াছেন তিনি তার তাহ। কখনই ভুলিতে পারিবেন না। তর্ক দ্বারা ষিনি যত দূর ইচ্ছ। প্রতিপন্ন করিতে চেষ্টা কৰুম না কেন খিনি কথন প্রকৃত রূপে উপাসনা করিয়াছেন তিনিই বলিতে পারেন যে উপাসনা আমাদের কত দূর প্রয়োজনীয়, যিনি সেই অমৃতময় ফলের স্বাদ এক বীর গ্রহণ করিয়াছেম তিনিই বলিতে পারেন যে, উপাসনার জন্য অtয় বারম্বার আগ্রহাম্বিত হয় কি না ? এদিকে উপাসনার লক্ষণের প্রতি দৃষ্টি করিলে দেখিতে পাই যে ঈশ্বরকে প্রীতি ও উপহার প্রিয় কাৰ্য্য সাধনই উপহার উপাসনা । অতএব প্রীতি, উপাসনা ও ঈশ্বরের প্রিয় কাৰ্য্য সাধন ইহাদের । পরস্পরের সহিত পরস্পরের ষে প্রকার সম্বন্ধ এবং তাহার পরস্পর যে রূপ গুঢ় ভাবে পরম্পরের সহিত সংশ্লিষ্ট রহিয়াছে তাহাতে তাহদের প্রতি যে রূপে ষে ভাবেই দৃষ্টি করি না কেন একের অস্তিত্বেই অপর দুইটীর অস্তিত্ব উপলব্ধ হইবে এবং কোন একটীর অভাব থাকিলেই জানিব যে তিনের অসদ্ভাব । অতএব ঈশ্বরকে আমরা প্রীতি করি কি না এই বিষয়ের যখন পরীক্ষণ করিতে প্রবৃত্ত হই তখন যেন ইহাই দেখি যে আমরা ঈশ্বরের প্রিয় কাৰ্য্য সাধন করিতেছি কি না, যদি পরীক্ষণ কালে দেখি যে আমরা ঈশ্বরের প্রিয় কার্য সাধন করিতেছি মা আমাদের পরমারাধ্য পিতার আদেশের বিকদ্ব কোম কাৰ্য্য করিতেছি অথবা কোন বিষয়ে, তাহ যত সামান্যই হউক না কেম, অতি ক্ষুদ্রতম পরিমানেও উপহার নিয়ম উল্লঙ্ঘন করিতেছি তাহ হইলেই নিশ্চয় জানিব যে আমরা