এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سسامس قيَة فنيا مسمحت কয়ে । ছয় তো সে কখন প্রবৃত্তির উত্তেজনায় সংসারকে বলি প্রদান করিয়া নির্জনে অরণ্যে বসিয়া আছে, না হয় বিষয় কোলাহলের মধ্যে ঘোর বিষয়ী হইয়া বিষয় মদে হতচেতন হইতেছে। প্রৱত্তি তাহাকে কহিল তুমি আমার লিমিত্ত জীবন দেও সে অমনি প্রস্তুত । আবার তাহারই আদেশে স্বহস্তে শত শত মনুষ্যের শোণিতে ধরণকে কলঙ্কিত করিল। প্ৰৱত্তি কি রূপে তৃপ্ত থাকে এই তাহার লক্ষ্য । যদি পৰ্ব্বতের সমানও বিস্তু তাহাকে প্রতিরোধ করে, কিছুতেই সে অধ্যবসায় পরিত্যাগ করিবে না। প্রবৃত্তিই তাহার উপাস্য দেবতা । ঈশ্বর ষে প্রকৃতির অাদর্শ সে কি এই রূপ কুৎসিত, কখনই না। যিনি বিষম-পূ কারের পূৱত্তি দিয়াছেন তিনিই আবার ইহাদিগকে নিয়মিত করিবার নিমিত্ত বিবেককে পেরণ করিয়াছেন। বিবেক উৎকৃষ্ট সারথির ন্যায় উহাদিগকে সুপথেই লইয়া যায়, কুপথে ধাবিত হইলে নিশ্চয়ই কষাঘাত করে । তুমি বিবেককে কলুষিত করিও ন"িতোমার ইচ্ছা মঙ্গল কাৰ্য্যও মঙ্গল হইবে । জ্ঞান ও ভাৰ প্ৰশস্ততা লাভ করিৰে। স্বর্থ ও নীচ ভাব ৰিদূরিত হইয়া যাইবে এবং ঈশ্বর সন্নিহিত থাকিবেন । প্রত্যেককে যেমন বিবেকের আশ্রয় লইতে হইবে সেই রূপ বৈরাগ্যকেও অবলম্বন করিতে হইৰে। এই বৈরাগ্য স্ত্রী পুত্রের প্রক্তি নয়, ধন সম্পদের প্রতি নয়, সংসারের প্রতি নয়, ইহা পাপের প্রতি অধৰ্ম্মের প্রতি। প্রতিদিন দেখিতে হইবে আমি কতটুকু অবৈধ ব্যবহারে বিরাগ প্রদর্শন করিতে পরিলাম । কারণ যদি অনুমাত্র পাপকে প্রশ্রয় দেও সে অপে অপে তোমার বিবেককে গ্রাস করিবে । অতএব সকলে বৈরাগী হও, চল সকলে মিলিয়া ঈশ্বরের দ্বারে গমন করি, বলি, পিতঃ ! আমরা বিষয় সুখ পরিত্যাগ করিয়া তোমার দ্বারে আইলাম. এখন কি ভিক্ষণ দিবে, দেও । এই রূপ সন্ন্যাসাশ্রম যিনি প্রকৃত রূপে অবলম্বন করিতে পাৱিলেন, তাহার অরণ্যে প্রয়োজন কি, যে সমস্ত ইন্দ্রিয় মজুষ্যত্ব ভ্রংশের কারণ হয়, তাহীর দ্বার রোধ করিবার আবশ্যক কি ? 翌