পাতা:দশোপদেশ.pdf/৪৬

ー ●t ー পদীপণ কর অনেককেই দেখিবে কোথায় ফল ভরে রক্ষ অবনত হইবে তাহ মা হইয়। তিনি উন্নত শিখরে স্ফীত হইয়া আছেন । তিনি প্রকৃতির রসপান করিয়া কোথায় প্রকৃতির অতীতকে দেখিবেম তাহ না হইয়। তিনি আপনাকেই দেখিতেছেন। ধর্মীর আগশরে অনুসন্ধান কর দেখিতে পাইবে কোটি কোটি সুবর্ণ র্তাহার শুশ্রুষার্থ ব্যয়িত হইতেছে, হয় তো সাধুতার ভান করিয়া আপনার যশে{লিপসায় অকাতরে কার্য্য বিশেষে বিস্তর দান করিতেছেন কিন্তু তাহারই দ্বারের অতিথি ক্ষুধার জ্বালায় তাহরই শরণাপন্ন হইয়াছে এইরূপ এক হতভাগ্য মুষ্টি ভিক্ষণও পাইল না। এখনও এই পৃথিবীতে একজন আপনার বিবেক ও বিশ্বাসের অনুরোধে অগ্রসর হইয়াছেন অণর শত শত ব্যক্তি তাহার গতিরোধ করিবার নিমিত্ত অস্তরাল হইতে লোস্ট নিক্ষেপ করিতেছেন। এখনও প্রকৃত মঙ্গলের বাৰ্ত্ত দূরে রহিয়াছে কিন্তু সামান্য মত-ভেদ লইয়া পরস্পরের বিদ্বেষ বুদ্ধি উপস্থিত হইতেছে। এখনও কিঞ্চিৎ উন্নত ঈষৎ অবনতকে সাহঙ্কার বাক্যে পরিহাস করিয়া ভাস্থার মৰ্ম্ম স্পর্শ করিতেছেন কিন্তু অনন্ত উন্নতি যে তাহার সম্মখে ভ্ৰমেও একবার তাহার প্রতি দৃষ্টিপাত করিতেছেন না । এখনও বিভিন্ন সম্প্রদায়-গত বৈরানল প্রবল বেগে জ্বলিতেছে এবং ধৰ্ম্ম ও ঈশ্বর উপেক্ষিত হইতেছেন। এখনও স্বার্থের অনুরোধে অনেক স্থলে অধৰ্ম্মের জয় ধৰ্ম্মের পরাজয় হইতেছে, বিজ্ঞ রূদ্ধের অবমাননা হইতেছে এবং অমঙ্গলের স্রোত অনিয়ন করা হইতেছে । এইরূপে ধন মদ, বিদ্যা মদ ও ধৰ্ম্মমদে সমুদায় ছার খfর হইতেছে । মনুষ্য ! এইরূপ অবস্থায় তুমি কোন, সাহসে ঈশ্বরকে পাইবার প্রত্যাশ করিবে । মানিলাম প্রতি রক্ষের পত্রে তুমি ঈশ্বরেরই রচনা দেখিতেছ, পক্ষীর দেহ সৌন্দর্ঘ্যে ঈশ্বরেরই হস্ত দেখিতেছ, এই স্বনিৰ্ম্মল চন্দ্রীলোক তোমার নিকট ঈশ্বরেরই আলোক বহন করিতেছে, সমীরণ তোমার কর্ণে র্তাহারই বাৰ্ত্ত প্রচার করিতেছে, এই বাহ প্রকৃতি ও অন্ত জগৎ তোমার ঈশ্বর জ্ঞান উজ্জ্বল করিয়া দিতেছে কিন্তু তুমি