এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سس- 5\8 سس হইতে ভয় ও অ}শঙ্কার ভাব অন্তরিত হইয়া তৎপ্রতি অাদর ও অনুরাগ উপস্থিত হইয়া থাকে। ষে থানে সৌন্দৰ্য্য, সেই খানেই প্রীতি ; যে খানে মঙ্গল-ভাব, সেই খানেই অনুরাগ। যেখানে কল্যাণ সেই খানেই অাদর অস্থা আপন হইতেই উদ্দীপ্ত হয় । তামরা সহজ জ্ঞানেই স্পষ্ট জানিতেছি, প্রত্যক্ষ দেখিতেছি ষে ইহারা সমূদায়ই জড়পদার্থ। ইহারা আপন আপনি উৎপন্ন হয় নাই, আপন আপুনি কিছুই লাভ করে নাই, কল্যাণ পূর্ণ পরমেশ্বরই ইহারদিগকে স্বষ্টি করিয়াছেন, তিনি জগতের কল্যাণের জন্যই ইহুদিগকে বিবিধ গুণে, বিচিত্ৰ ভূষণে বিভূষিত করিয়া তাহার শুভ অভিপ্রায়, কল্যাণ লক্ষ্য সংসাধনে বিনিয়োগ করিয়াছেন। তিনি এই সকল শক্তির মূল-শক্তি, সকল কারণের মূল কারণ হইয় চেতন অচেতন সমুদায় পদার্থের অন্তর্ভূত থাকিয় কল্যাণ বারি বর্ষণ করিতেছেন। তিনিই বজে বল, সূর্ষ্যে জ্যোতি, চন্দ্রে শোভা, পৰ্ব্বতে গাম্ভীৰ্য্য, পুম্পে সৌন্দর্য্য, প্রতি পদার্থে কল্যাণ সাধন উপযোগী নানা শক্তি প্রদান করিয়াছেন । তিনিই মানব-অণজুণকে দয়া দক্ষিণ্যে, স্নেহ প্রীতিতে, জ্ঞান-ধৰ্ম্মে অলস্থত করিয়া দিয়াছেন ; তঁহারই বলে সকলে বলীয়ান, তারই সৌন্দর্য্যে সকলে শোভমান হইয়া প্রকাশ পাইতেছে । নদী স্রোত অবলম্বন করিয়া যেমন লোকে উৎস-মুখে উপনীত হয়, দীপ রশ্মি সন্দর্শন করিয়া যেমন পথিক প্রদীপ সন্নিধানে উপস্থিত হয়, ভূমির উচ্চতা অনুসরণ করিয়া যেমন পরিব্রাজক পৰ্ব্বত-চুড়ায় উত্থিত হইয়া থাকে ; বিজ্ঞানময় আত্মা তেমনি জল স্থল আকাশে, ভূলোকে স্কুলোকে, ক্ষুদ্র বৃহৎ তাবৎ পদার্থে ঈশ্বরেরই শক্তি, র্তাহারই জ্যোতি, তাহারই কল্যাণ ভাব, মঙ্গল লক্ষ্য উপলব্ধি করিয়া সেই মূল-কারণে উপনীত হয়। সমস্ত জড় আবরণ ভেদ করিয়া তখন সেই সত্য সুন্দর মঙ্গলের জীবন্ত চাকরে উপনীত হয় । তখন সকল পদার্থে, সকল ঘট