পাতা:দশোপদেশ.pdf/৬১

سس۔ بتا t) سیاستہ লোক সকল আকাশপথে স্থাপন করিতে পারে ? সেই অনন্তশক্তিধর ভিন্ন অlর কে এই প্রকাণ্ড ব্রাহ্মাণ্ড ধারণ করিয়া রাখিতে পারে ? সেই অনন্ত জ্ঞানপন্ন নিয়ন্ত ব্যতিরেকে কে তাহাদিগকে এমত নিয়মে রাখিতে পারে ষে, কেবল পরম্পরের অাকর্ষণে পরস্পর বিনা প্রমাদে শূন্যে অলিম্বিত থাকিতে সমর্থ হয়। আমরা যে এই পৃথিবীতে বসতি করিতেছি, ইহার আকৃতি ও বিস্তৃতি মনে হইলে কেমন বিন্মিত হইতে হয় । তখন ইহা অপেক্ষ বহুগুণে বৃহৎ, কত কত গ্রহ নিয়ত তাকাশে ভ্রমণ করিতেছে, ইহা স্মরণ করিলে সেই বিশ্ববিধাতার স্থষ্টির বৃহত্ত্ব আমরা কি কম্পনীয় ধারণ করিতে পারি ? সমস্ত জগতের তুলনায় এই পৃথিবী ষে একটী ক্ষুদ্রগ্রহ ইহারই মধ্যে কত আশ্চৰ্য্য পদার্থ, কত আশ্চৰ্য্য ব্যাপার আমাদিগকে আশ্চৰ্য্যার্ণবে নিমগ্ন করে। ইহার পৰ্ব্বতের উচ্চত। সমুদ্রের গাম্ভীৰ্য্য প্রভৃতি দেখিয়া আমাদের মন কেমন প্রশস্ত হয় ? অামাদের সৌর জগতের স্তম্ভস্বরূপ ষে পূর্ষ্যে, প্রাণস্বরূপ পরমেশ্বর দ্বারা অনুপ্রকাশিত হইয়। সমস্ত জড়, উদ্ভিদ, শরীরীদিগের সম্বন্ধে প্রাণ রূপে প্রকাশ পাইতেছে, সেই সূৰ্য্য আমাদের পৃথিবী অপেক্ষ প্রায় চতুর্দশ লক্ষগুণে বৃহৎ । এমত কত কত স্থৰ্য্য ও কত কত সৌরজগৎ আছে, তাহার সংখ্যা অদ্যপি মনুষ্য দ্বারা নিৰ্দ্ধারিত হয় নাই । এই সমস্ত অসংখ্য স্থটি সেই পরম কাৰুণিক পুৰুষের এক ইচ্ছার বলে রচিত হইল। এই সমস্ত স্থষ্টির মধ্যে সেই মহান পুৰুষের হস্তের চিহ্ন দেদীপ্যমান প্রকাশ পাইতেছে। তাহার মহিমা কোথায় মা প্রতিষ্ঠিত রহিয়াছে ; সেই মহিমা ষেমত আকাশপথের প্রকাণ্ড লোক মধ্যে স্থিতি করিতেছে, সেই রূপ আবার সীমান্য একটী বৃক্ষ পৰে, একটী বালুকারেণুর মধ্যে উজ্জ্বলক্ষপে বিদ্যমান রহিয়াছে। চক্ষু উন্মীলন করিয়া যথা চাই যথ। যাই তখনই তাছার মহিমা । গরি দিক উপহার মঙ্গল গীতে পরিপূর্ণ। এই সমস্ত অসংখ্য লোক জীবন ও মুখে পূর্ণ রহিয়াছে। একটী মুকুল অথবা এক