এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

.ممه 9 \ 4 سسسه ময় ও সুখময় হয় । যে মনুষ্য সেই মহান ভাবের আভাস কিঞ্চিৎ হৃদয়ে ধারণ করিতে পারেন তিনিই ধন্য হয়েন, তিনি মুখে কাল যাপন করিতে থাকেন। দেখ আমরা একটী পরিমিত মঙ্গল কাৰ্য্য করিতে পারিলে আপনাদিগকে ধন্য জ্ঞান করি তদ্বারা আমরা একটী নিৰ্ম্মল সুখ অনুভব করি। আমরা যদি ক্ষুধাৰ্ত্তকে এক মুষ্টি অন্ন দিতে পারি, রোগীকে ঔষধ ও শুশ্ৰুষা দ্বারা যদি তাহার যন্ত্রণার কিঞ্চিৎ লাঘব করিতে পারি, অজ্ঞানকে যদি কিঞ্চিৎ, জ্ঞান দিতে পারি, তাহাতে আমরা কেমন তৃপ্ত হই। সেই সকল কার্য্য মহৎ বলিয়া পরিগণিত হয । তবে যিনি অসংখ্য জীবের প্রাণ দান করিলেন, যিনি তাহীদের জীবন রক্ষা করিতেছেন, নিয়তই যিনি তাহদের কাম্য উপভোগ প্রদান করিতেছেন, সুখ সৌভাগ্য বিধান করিতেছেন, নানাপ্রকার বিপদ হইতে প্রতি মুহুর্তে রক্ষা করিতেছেন, আপন মঙ্গল পথে আনয়ন করিতে ८ध्झे। করিতেছেন, তিনি কত অনন্তগুণে মহৎ এবং কত অনন্ত সুখেই সুখী আছেন তাহ অনুধাবন কর । دں তিনি সমস্ত মুখের প্রস্রবণ স্বরূপ, সেই প্রস্রবণ হইতে নিরন্তর মুখরস উৎসারিত হইয়া সমস্ত বিশ্বকে প্লাবিত করিতেছে। সেই মুখামৃত বিশিষ্ট রূপে পান করিয়া দেবলোক নিবাসীগণ অমর পদে অধিরূঢ় হইতেছেন । এবং ইহলোকের সমস্ত ভূচর, জলচর, খেচর, সামান্য পতঙ্গ কীট এবং কীটাৰু পৰ্য্যন্ত সকলে সেই সুখের কণ মাত্র লাভ করিয়া সুখ সম্ভোগে জীবন যাপন করিতেছে । দেবতার ইচ্ছা পূৰ্ব্বক স্বতন্ত্র ভাবে সজ্ঞানে পরম সুখ আস্বাদন করিয়া যার পর নাই পরিতৃপ্ত হইতেছেন এবং ভুলোকের ইক্তর প্রাণীগণ অন্ধভাবে অজ্ঞানের সহিত সেই সুখকণা লাভ করিয়া অপমাদের অবস্থানুসারে সুখী হইতেছে । মনুষ্য দুই প্রকৃতি বিশিষ্ট তাহাতে দেব প্রকৃতি ও পশু প্রকৃতি আছে। ষখন তিনি পশু প্রকৃতির বশবৰ্ত্তী হইয়া স্বল্প সুখ ভোগে নিযুক্ত হয়েন তখন তিনি তৃপ্তি লাভ করিতে পারেন না, কারণ তিনি অমৃতের অধি