এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سیستمه نیا tt حسع সত্য বটে, ইহারা যাহার প্রার্থী তীহ তাহাদিগের পিতা উtহt. দিগকে প্রদান করিয়াছেন ; -সৎকার্য্যের অৰশ্যম্ভাবী পুরস্কার ষে আত্মপ্রসাদ তাহ তাহারা লাভ করিয়াছেন, পিতার প্রসন্ন মুখ ও আশীৰ্ব্বাদোখিত হস্ত দেখিয়া আপনাদিগকে কৃতাৰ্থ জ্ঞাম করিয়াছেন, কিন্তু যখন এতাদৃশ মহৎ ব্যক্তিগণ পৃথিবীর আদরণীয় হইতে পারিলেন না,তখন লঘুচিত্ত প্রশংসাপ্রয়াসী ব্যক্তিগণ কি রূপে আপনাদের অভীষ্ট সিদ্ধি করিয়া মুখী হইতে পারিবেন। ধশহর বিদ্যোপাজম দ্বার আর্গনাদিগকে মুখী করিবেন এই অভিপ্রায়ে অপর বিদ্যার মান শাখ। প্রশাখা অধ্যয়ন করিলেন, নানা বাস্থবস্তুর গুণ শক্তি ক্রিয় এবং সম্বন্ধ উত্তম রূপে বুঝিলেন, মনের বিষয় সকল আলোচনা দ্বারা মানসিক বৃত্তি মাজিত করিলেন এবং অপর বিদ্যার নানা বিষয়ে তক বিতর্ক এবং আন্দোলন দ্বারা অন্যের মন আপনাদিগের প্রতি আকর্ষণ করিলেন কিন্তু মূল উদ্দেশ্য ষে সুখ লাভ কর। তাহাতে কত দূর কৃতকাৰ্য্য হইলেন, ধনমান ও অন্যান্য বিষয় হইতে যদিও ইহাতে র্তাহীদের অপেক্ষণকৃত ফল লাভ হইল, কিন্তু হৃদয়ের সমস্ত অাশা ও ভাব পূর্ণ হইল না । যখন কোন একটি ভূতন বিষয় জানিতে পারেন, নুতন সত্য অজ্জন করিতে পারেন তথৰ নুতন মীমাংস নিম্পন্ন করিতে পারেন, তৎকালে মনে হর্ষ উৎপন্ন হয় বটে কিন্তু তাহ গভীর ও স্থায়ী নহে। এবং প্রকৃতি ও অবস্থা ভেদে এমত দুরবস্থাও ঘটে যে, জ্ঞানের আলোচনার সঙ্গে সঙ্গে সংসার-অন্ধকার অসিয়া তাহাদিগকে একেবারে অন্ধীভূত করিয়া ফেলে, তাহাদের বিড়ম্বনার আর সীমা থাকে না । অতএব দেখা যাইতেছে যে, যদি কেবল অপর বিদ্যাকেই আমাদিগের শেষগতি মনে করি, তাছা হইলে এই রূপ অতৃপ্তি ও দুর্ভাগ্য আসিয়া আমাদিগকে আক্রমণ করে। কিন্তু যদি অপরাবিদ্যাকে পরাবিদ্যার মঞ্চে উঠিবার সোপান স্বরূপ বিবেচনা করিয়া ভাহাকে সীমা বিশিষ্ট করি, যদি মঙ্গোৱত্তি মাজ’ন করিবার সময় ধৰ্ম্মকে মনের অধিপতি করি, যদি ধৰ্ম্মরসায়ণ দ্বারা মনের সমত্ত কলঙ্ক নাশ করিয়া তাহাতে