পাতা:দশোপদেশ.pdf/৭২

象 مس۔ ذہناً سس۔ না । তাহার আনন্দ জনক-উৎসাহকর অানন দশন কর, সংসারের সমস্ত নিৰুৎসাহ নিৰ্ব্বীর্ষ্য ও জড়তা একেবারে চলিয়া যাইবে । তিনি আমাদের পরম সুহৃৎ, এবং শক্তিতে অনন্ত, তাহার প্রতি দৃষ্টি করিয়া সকল শোক সকল হৃদয় বেদন হইতে উত্তীর্ণ হও । র্তাহার প্রতি প্রীতিকে উৰ্দ্ধমুখে যাইতে দেও, প্রীতি কেমন অনিৰ্ব্বচনীয় শোভা ধারণ করিৰে । সেই প্রীতি আবার যখন তাহাকে স্পর্শ করিয়া সংসারের নিম্ন প্রদেশে ফিরিয়া আসিবে, তখন তাহ। অণর মলিন হইবে না । সেই প্রেম স্বরূপে আমাদের প্রীতি সংস্থাপন করিয়া তাহাকে স্বামীদের জীবন চক্রের মধ্য বিন্দু জানিয়া যে কার্য্যেই রত হই না কেন, ত{হাই এক সুন্দর বেশ ধারণ করে !, তখন ঈশ্বরের গুণ কীৰ্ত্তন তাহার মনন ও নিদিধ্যাসন সুখ জনক, অণর তীtহার সাংসারিক কাৰ্য্য করা অসুখজনক এমত বোধ হয় না । তখন মস্তিষ্কের কার্ষ্য শ্রেষ্ঠ এবং হস্তের কার্য্য কনিষ্ঠ বোধ হয় না। তখম কৰ্ম্মশালী হওয়া তাহার এক মহা নিয়ম জানি, এবং শারীরিক, মানসিক ও অধ্যাত্মিক পরিশ্রম সকলই শ্রেষ্ঠ বলিয়া গ্রহণ করি। এই রূপে তাহাতে হৃদয় আপণ করিতে পারিলে আমাদের সকল অভাব চলিয়া যায়, সুখের হিল্লেীল ত্যাসিয়া অামাদিগকে প্রফুল্প করিতে থাকে। হা ! কবে আমাদের এমত সৌভাগ্য হইবে যে, সেই সুখ স্বরূপ প্রেম স্বরূপ ভূম ঈশ্বরেতে আমাদের প্রাণ মন আত্মা সমস্ত সম্পূর্ণরূপে সমৰ্পণ করিতে পারিব। আমাদের ইচ্ছ। উহার ইচ্ছার সম্পূর্ণ অনুযায়িনী হইবে, আমাদের মনে কেবল নিৰ্ম্মল অভিপ্রায়ই নিয়ত বিরাজ করিবে। তখন হৃদয়-শুষ্ককারী নৈরাশ্যের যন্ত্রণ অার সহ করিতে হুইবে না । তখন সফলতা জামাদের সঙ্গে সঙ্গেই থাকিবে। তখন ভানন্দ ও সুখ চারিদিক হইতে আমাদিগকে আলিঙ্গন করিৰে । আমাদের অন্তর-দৃষ্টি তখন প্রশস্ততা লাভ করিবে, এবং সংসারের সমস্ত ঘটনা এক নৈসর্গিক সম্বন্ধাৰলিতে বদ্ধ দেখিয়া পরমহ্রাদিত হইতে থাকিব। তখন সংসারের সম্পদ ধেমম সেবনীয়, সংসারের বিপদও তদ্রুপ সেবনীয় জানিতে