এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পারিব, ঘোরতর বিপদের মধ্যেও তাহার মঙ্গল হস্তের চিত্ন দেখিয়া স্বাস্থ্যকর শিক্ষা লাভ করিব। এই রূপে তাহাতে যখন সম্পূর্ণ হৃদয় মন সমপণ করিতে পরিব, যখন আত্মার নিৰ্ম্মলত রক্ষা করিয়া পরমাত্মার সুন্দর প্রকাশ তথায় অবিচ্ছেদে দেখিতে পাইব, তখন আগমণদের সকল কামনার পরি সমাপ্তি হইবে, আমাদের সকল লোক প্রাপ্তি হইৰে “স সৰ্ব্বাংশ্চ লোকানাপ্নোতি সৰ্ব্বাংশ্চ কামান ষত্তমাত্মাসমন্ববিদ্য বিজানাতি’। যিনি পরমাত্মাকে অন্বেষণ করিয়া জালিতে পারেন, তাহার সকল লোক প্রাপ্তি হয় এবং সকল কামনা সিদ্ধ হয়। ইহারই জনা আমাদের সকল শিক্ষা, এই অবস্থাই অামাদের প্রার্থনীয়, এই অবস্থা প্রাপ্তিই তামাদের জীবনের উদ্দেশ্য । হে মুখ স্বরূপ প্রেম-স্বরূপ পরমেশ্বর ! হে মঙ্গল পূর্ণ স্নেহময় পত। এই ভয়াবহ সঙ্কট পূর্ণ সংসার-লিচরণ কালে যদি তোমার প্রতি নির্ভর করিয়া, তোমার হস্ত ধারণ পূৰ্ব্বক আমরা চলিতে পারি, তবে কেমন অকুতোভয়ে আমরা প্রতিপদ নিক্ষেপ করি, আমাদের হৃদয় কেমন উৎসাহ পূর্ণ হয়, সমস্ত তাপদ সমস্ত বিপত্তি সূৰ্য্য প্রকাশে কুজ্বলাটিকার ন্যায় তিরোহিত হইয়। ষায়, আমরা কেমন তারাম প্রাপ্ত হই- কিন্তু মোহ অগসিয়া আমাদের দৃষ্টিকে আচ্ছন্ন করে, তোমার হস্তকে দেখিতে দেয় না, এবং তোম৷ হইতে অামাদিগকে দূরে রাখে। আমরা অন্ধ ভাবে ক্ষুদ্র অথবা মলিন বিষয়ের প্রতি ধাৰমান হুইয়। অশান্তি ও নৈরাশ্যের যন্ত্রণ ভোগ করি । হে পিতঃ ! সোমাদিগকে রক্ষা কর, মোহের কঠোর হস্ত হইতে আমাদিগকে পরিত্রণ কর, ভীমরা ষেন প্রকৃত শাশ্বত সুখকে আর জলাঞ্জলি মা দিই। ও একমেবাদ্বিতীয়ং به عیسیسم-سسس