পাতা:দশোপদেশ.pdf/৮৩

-- ԳՋ. - হইয়া বিষয়ের মধ্য হইতেই পরমাত্মাকে লাভ করিয়া তাহাকে প্রিয় রূপে উপাসনা করিবেক এবং অমৃতত্ব পাইয়া কৃতাৰ্থ হইবেক । এই ব্রাহ্মধৰ্ম্মেণপদিষ্ট ঈশ্বরোপাসনাতে কোন সম্প্রদায়ের ৰিপ্রতিপত্তির সম্ভাবন মাই, কারণ ধিনি ষে সম্প্রদায়ী হউন প্রীতি ও প্রিয়কাৰ্য্য অনুষ্ঠানই যে উপাসনা, তাহ তাহাকে স্বীকার করিতেই হইবে। ষিলি ষেরূপে ঈশ্বরকে কম্পন কৰুন, তাহার প্রতি প্রীতি ও র্তাহার প্রিয়কাৰ্য্য অনুষ্ঠান যে র্তাহার উপাসনা, কখনই র্তাহার। ইহার অন্যথা বলিবেন না। কেবল এই প্রীতি ও প্রিয়কাৰ্য্যের ভাব বিকৃত করিয়া লওয়াতে র্তাহারা অমৃত লাভে বঞ্চিত ও অমর্থে নিপতিত হইতেছেন। র্তাহারা মনে করেন, গললগ্নীকৃত-বস্ত্রে গদগদ বাক্যে অর্থ না বুঝিয়াও সংস্কৃত মন্ত্রোচ্চারণ পূৰ্ব্বক পুষ্পাঞ্জলি প্রদান করিলেই প্রীতি করা হইল এবং পশু-বলি প্রভৃতি নৃশংস আড়ম্বর সম্পন্ন করিতে পারিলেই প্রিয়কাৰ্য্য অনুষ্ঠিত হইল। প্রীতি যে হৃদয়ের ভাব ও প্রিয়কাৰ্য্য যে হৃদয় হইতে উদিত হইয়। DD BBBB BBBB BBSBBB BBBS BBB BBD DS BBB ষেরূপেই বিৱত কৰুন, প্রীতি ও প্রিয় কাৰ্য্য অনুষ্ঠাম ভিন্ন যে উপসন হয় না, ইহা ভঁtহার স্বীকার করিয়াই থাকেন, তদ্বিষয়ে তাহরদিগের কিছুমাত্র বিপ্রতিপত্তি নাই। যেমন পিতাকে পিতা বলিয়। পরিচয় দিতে কোন পুভের আপত্তি হয় না, কিন্তু পিতার ত্যাজ্য বিষয় লইয়াই ভ্ৰাতায় ভ্ৰাতায় নাম। বিরোধ হইয় থাকে । সেই রূপ যিনি যে ভাবে বিকৃত ককল, প্রীতি ও প্রিয়কাৰ্য্য অনুষ্ঠান যে ঈশ্বরের উপাসন, তাহাতে কাহারে কোন বিরোধ নাই, কেবল বাহ আড়ম্বর লইয়াই নানা দেশে মান মত ও নানা সম্প্রদায়ের স্থটি হইয়াছে। এই রূপ মত ভেদ অবলম্বন করিয়াই এদেশে শৈব, শাক্ত, সেক্টর, গাণপত্য ও বৈষ্ণব, এই পাঁচ প্রকার সম্প্রদায় স্থষ্ট হইয়াছে, এবং এক্ষণে আরও মানপ্রকার সম্প্রদায় দৃষ্ট হইতেছে । তাহারদিগের মধ্যে এতদূর মতভেদ ও এত বিদ্বেষ আছে, যে এক সম্প্রদায় যে রূপ অনুষ্ঠান করেন, অন্য সম্প্রদায় তাহীর বিপরীত আচরণ করিয়া