পাতা:দিনের পরে দিন - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

not silence that voice, att ideal trig fF VOT KIfk Gai CFSPCGN socialist e communist-TT REFS বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে গণতন্ত্র সস্থাপন করলে, খব ভাল কথা। এ পৰ্যন্ত বঝি। আবার এল। Fascists-এর দল, এরা বিদ্রোহ করচে গণতন্ত্রের বিরদ্ধে Socialist-দের ভাবলে বৰ্ত্তমান সভ্যতার ওপরে মানষের আস্থা থাকে না। দলে দলে যশোেধর বন্দী দের পড়িয়ে মারচে, বিষাক্ত গ্যাস পৰ্যন্ত ব্যবহার করচে। wrestrip fore GC-An easily realizible ideal quickly loses its power of stimulating, nothing lets a man down with such a pump into listless disillutionment as the discovery that he has achieved all his ambition and realized all his ideals. Once actually seized the peach turns out to be a Dead Sea fruit. এ কথা স্বীকার করতে হবে যে কলকাতায় এবার গ্রীলোেমর ছটির পর এসে বিশেষ করে নানারকম অভিজ্ঞতা হচ্চে। এই অভিজ্ঞতা বিভিন্ন ধরনের জীবনযাত্রা প্ৰণালী ‘সম্পবন্ধে। জীবনটাকে এভাবে দেখাও বড় দরকার বলে মনে করি। তবে পাটিতে জীবন দেখার চেয়ে আমি যে লোকজনের বাসায় গিয়ে ঘনিষ্ঠভাবে তাদের সঙ্গে মিশি, ওতে আরও ভাল করে ওদের দেখা হয়, যেমন রামপ্রসাদের বাড়ি, বঙ্কুদের বাড়িতে বিনার পাগল হয়ে যাওয়া রাতের দশ্য, রমা যখন আমাদের কাছ হতে চলে গেল। মীরাট, তার ব্যাপার ইত্যাদি। অনেকদিন আগে কামাখ্যা ছিল ইউনিভাসিটি ইনস্টিটিউটের একজন চাই, থিয়েটারের সময়ে মেয়েদের পার্ট সে-ই করতো, এবং আমাদের সময়ে বেশ নামও করেছিল তাতে। কাল ইনস্টিটিউটে আর একটি ছেলেকে মানময়ী গালিস স্কুলে’ নীহারিকার পার্ট করতে দেখলাম—এত চমৎকার মানিয়েছিল তাকে যে কোথায় লাগে মেয়েদের। যেমন রপসী, তেমনি কমনীয় কান্তি, তেমনি গলার সাের ও গান ! হায় কামাখ্যা, তুমি এখন কোথায় তাই ভাবি! সে ভাল লেখাপড়া শেখে নি, থিয়েটার করে বেড়াতো, বোধহয় বি. এ. পাসটাও করেছিল। কোন পাড়াগাঁয়ে এতদিন ছেলেমেয়ে পরিবত হয়ে দাবাপাশা ও দলাদলির চচ্চা করচে। এখন তার মনের সে সম্ৰফৰ্ত্তি নেই, চােখের জলন্স কমেচে চলে পাক ধরেচে, মািখশ্ৰীর সে কমনীয়তা আর নেই। এখন যে নীহারিকার পাট করল, সে ছেলেটি সে সময়ে হয়তো ছিল তিন-চার বছরের শিশ। ‘মানময়ী গালিস স্কুল’ দেখতে দেখতে হঠাৎ আজ কামাখ্যার কথা মনে পড়ল रकम कि उानि। একদিন মাত্র কলকাতা থেকে বেরিয়েচি অমনি কি ভালই লাগচে । আজ সকালে উঠে অশোক গপ্তের বাড়ি গেলাম, সেখান থেকে খেয়ে দী-জনেই যতীশবাবদের “গাড়িতে গ্রে সন্ট্রীট দিয়ে সন্ট্রান্ড রোড দিয়ে হাওড়া সেন্টশনে। বসমেতীর সেই পরোনো বাড়িটা, বাবার সঙ্গে যেখানে বল্যে একদিন এসেছিলাম, সেটা সেই রকমই আছে। কুসম বলে বাল্যে যে মেয়েটিকে জানতুম, এখন সে বাড়ী হয়েচে, ছেলেবেলায় আমায় তার ছেলের মত ভালবাসতো, সে থাকে। কাছেই ওই বাড়িটাতে। ট্রেনে ভিড় নেই, কারণ পাজের সময় তো আর নয়। দিব্যি আরামে বেণ্ডিতে বিছানা পেতে নিলাম। (a