পাতা:দিনের পরে দিন - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফলের মধ্যে আটটা করে বীজ থাকে। নানা রকমের আশি-যা থেকে নাকি রেশমের চেয়েও ভাল কাপড় হতে পারে, তবে হয় না। মিউজিয়মের বাইরে ওসব আর কোথাও 0२ा या का । মসলমান ভদ্রলোকটি বললেন--আপনাদের একট চাf আমরা ধন্যবাদ দিয়ে বললাম-না না থােক, তার আর দরকার নেই। বেলা গিয়েছে । একটি পরে আমরা তাঁর কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চললাম জয়ন্তগড়। বৈতরণীতীরে সন্দর ডাকবাংলো ও মাঠ। বৈতরণীর একটা ছোট খাল, ডাকবাংলোর মাঠের এক ধার বেস্টন করে রেখেচে । খালে এখন জল নেই। খালের ধারে জলজ ঘাস । স্থানটি বেশ নিজজন ও মনোরম। সঙ্গে যে সব ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা ছিল, ওরা ছাটোছটি করে খেলা করতে লাগলো মাঠে। মেয়েরা চায়ের জল চড়াবার ব্যবস্থা দেখতে গেলেন। নিক পিকের আয়োজন পরোদমে চললো। আমরা তিনটি পরিষে-মানষে নদীর ধার ঘেষে চেয়ার পেতে বসে যন্ধ প্রভৃতি গুরুগম্ভীর বিষয়ের চর্চা করি। একটি ছেলে এসে বললো-মা বলে দিলে কাঠ আমি অবাক হয়ে বলি-কাঠ ? --श्द ! মিঃ সিংহের দিকে চেয়ে বলি-কাঠ কোথায় পাওয়া যাবে ? মিঃ সিংহ সবোধের দিকে চেয়ে বললেন-কাঠ কোথায় পাওয়া যাবে ? সবোধ ছেলেটির দিকে চেয়ে কড়া সরে হেকে বললে—কাঠ নেই বলে দিগে 2- - আমি বললাম—তা হোলে চা-ও থাকবে পড়ে। মেয়েরা কাঠ যোগাড় করবে: কোথেকে ? একটা পরে ছেলেটি আবার ফিরে এসে বললো-মা বললে কাঠ না পেলে চা হবে। ri- - আমি সংক্ষেপে বললাম-খব লজিক্যাল কথা। সবোধ চটে উঠে বললে-তবে ব্যবস্থা করবেন। ---সবাই মিলে কাঠ কুড়তে যাই চলন। মিঃ সিংহ বললেন-খব ন্যায্য কথা! সবোধ নিরাপায় হয়ে বললে-ড্রাইভারকে ডেকে বলে দিই। কাঠ আসনতে। আমি বলি—অভাবে শকিনো খড়। চমৎকার নিক'পিক ঘটে গেল। জয়ন্তগড়ের ডাকবাংলোর সামনের মাঠে বৈতরণীর তীরে। প্রচার জলখাবার তার সঙ্গে গরম চা। শীত পড়েছিল, আমরা বেলা সাড়ে চারটের সময় মোটরে উঠলাম আবার। বেশী দেরি করা উচিত হবে না। মাইল সাতেক গিয়ে একটা চীনেমাটির খনি। ধনী মালিকের প্রাসাদোপম বাসগহ কারখানা ও আপিস ঘরের হাতায়। আমরা গিয়েছি শনে ম্যানেজার নিজে এসে কারখানা দেখাতে নিয়ে গেলেন। সেখান থেকে পরীক্ষাগারে নিয়ে গেলেন। এই মাটি দিয়ে চায়ের ডিশ পেয়ালা তৈরির পরীক্ষা চলছে সেখানে। आभ दळव्लाभ-भाव्निक काथाश् ष्थांकान्? —ওপর দেশ গোয়ালিয়র, তবে চাইবাসাতে বাড়ী আছে। eðCA निजी-d/यटन->ाझाCफु-s