দিবরাত্রির কাব্য S98 কথায় একেবারে চরম সত্যটি রূপ নিয়েছে, এখন সে যাই বলুক সে শুধু তর্কের খাতিরে বলা হবে, তার কোন মানে থাকবে না । ক’দিন থেকে প্ৰয়োজনীয় নিদ্রার অভাবে হেরম্বের মস্তিষ্ক অবসন্ন হয়ে পড়েছিল, জোর করে ভাবতে গিয়ে তার চিন্তাগুলি যেন জড়িয়ে যেতে লাগিল । অথচ সত্যকে চিরদিন বিনা প্ৰতিবাদে গ্ৰহণ করে এসে আনন্দের উপমা-নিহিত অন্তিম সত্যকে কোন রকমে মানতে পারছে না দেখে डा डां* व् व् স্বংশাহীন ফুলের মত একবার মাত্ৰ বিকাশ লাভ করে ঝরে যাওয়ার ব্যর্থতাই মানব-হৃদয়ের চরম পরিচয় নয়, বিকাশের পুনরাবৃত্তি হয়ত আছে, হৃদয়ের পুনর্জন্ম হয়ত অবিরাম ঘটে চলেছে। মানুষের মৃত্যু-কবলিত জীবন যেমন সার্থক, তেমনি সার্থকতা ক্ষণজীবী হাঁদায়েরও হয়ত আছে। y Sജ്ഞ അഞ്ച്- "ടത് 盛 হেরম্ব যতক্ষণ ব্যাকুল হয়ে চারিদিক অন্ধের মত হাতড়ে খুঁজে বেড়াতে লাগল। এই সার্থকতার স্বরূপ তার কাছে ধরা পড়ল না। ৭ হোরম্বের নিদ্রাতুর মনও বেশীক্ষণ খেইহারা চিন্তার অর্থহীন বিড়ম্বন (st5 マエマ甘資 Nで N図 | 卒び河 さFび平 (羽 *3 5び郊 cqび研 caで ri委び寄 ঙ্গদয়ের মৃত্যু-রহস্য তার কাছে স্বচ্ছ হয়ে গেল যে, এই সুলভ জ্ঞানের জন্য ছেলেমানুষের মত উত্তেজিত হয়ে উঠেছিল বলে নিজের কাছেই সে লাজ পেল । BB DBDBD SBDD D DBB DBBDDBSKuBD BY DDDBBLDS আনন্দ । প্ৰত্যেকটি ঝরে-যাওয়া ভালবাসার জায়গায় আবার তেমনি একটি করে ভালবাসা জন্মায়। আমরা মানুষ, গাছ-পাথরের মত সীমাবদ্ধ নই। আমাদের চেতনা সমস্ত বিশ্বে ছড়িয়ে আছে, পৃথিবীর সমস্ত মানুষের
পাতা:দিবারাত্রির কাব্য - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৩৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।