পাতা:দিবারাত্রির কাব্য - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দিবরাত্রির কাব্য yo করে । নিবেদন করে সসঙ্কোচে । প্ৰায় সজল চোখে । তার কি বুঝতে বাকী আছে যে, এই ভ্ৰান্ত আত্মপূজা তার বাৰ্দ্ধক্যের পরিচয়, এই সব রঙীন কল্পনা তার কৈশোরের ফিরে আসার লক্ষণ নয়, যৌবনঅপরাহের মৃত্যু-উৎসব। মালতী আজ হেরম্বকে বেদখল করেছে। দশ মিনিটের বেশী এক २कgड (श व् । al বলে, “মিনসে যদি আর একটা দিন থেকে যেত, আমার জন্মদিনের উৎসবটা হতে পারত। যাক, কি আর হবে, গেছেই যখন মরুকগে।” BBBDSS S DBBD DDSDDDLDLL SDDDS “শান্তিই মানুষের সব ।” হেরম্ব সংক্ষেপে বলে । মালতী হেসে বলে, “খুব একটা মস্ত কথা বললে তো! আসল কথাটা জান, হেরম্ব ? আমায় আর দেখতে পারত না । ওসব যোগটোগ মিছে কথা, ভণ্ডামি । একজনকে দেখতে না পারলেই মানুষের ওসব ভণ্ডামি আসে। কই, সংসারে বিরাগ না এলে সন্ন্যোসী হতে দেখলাম না তো কাউকে ! ভোগ ভাল না লাগলে তখন তোমাদের ধৰ্ম্মে মতি হয় । তোমরা পুরুষ মানুষেরা হলে কি বলে গিয়ে সুখের পায়রা। যখন যাতে মজা লাগে তাই তোমাদের ধৰ্ম্ম । ঘেন্নার জাত বাপু তোমরা ।” শেষ পৰ্য্যন্ত মালতীকে সহ্য করতে না পেরেই হেরম্ব পথে বেরিয়ে .८>व् | আনন্দ জিজ্ঞাসা করল, “তুমি বুঝি তার বাড়ী যােচ্ছ ?” ‘হঁ্যা। তুমি বারণ করলে যাব না।” ‘বারণ করব কেন ?”