পাতা:দিবারাত্রির কাব্য - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মৈত্তারাত্রির কাব্য V ਯੂਰੋ, বসবার আসন প্ৰভৃতি টুকিটাকি জিনিষগুলি পৰ্যন্ত কঠোর নিষ্ঠার সঙ্গে স্বস্থানে অবস্থান করছে। স্থানভ্রষ্ট একটি চামচও বোধ হয় এ-বাড়ীর কোথাও আবিষ্কার করা যাবে না । Yvs ঘরে ঢুকে সুপ্রিয়া বলল, “ওই ইজিচেয়ারটাতে বসে। সবচেয়ে । আরাম হয়। জামা খুলে কান্ত হয়ে এলিয়ে পড়ুন। ছারপোকা নেই, कांगgicब न्i ।” হেরম্ব জামা খুলে ইজিচেয়ারটাতে বসল। এলিয়ে পড়ার দরকার বোধ করল না । “আমার আরামের আর কি কি ব্যবস্থা রেখেছিস বল তো ?” সুপ্রিয়া সত্যসত্যই পাখা নিয়ে তাকে বাতাস করা সুরু করে বলল, “আরামের ব্যবস্থার কথা আর বলবেন না, হেরম্ববাবু। বিশ মাইলের মধ্যে চা’টি পৰ্যন্ত কিনতে পাওয়া যায় না, এ এমন বুনো দেশ । যে ক’দিন থাকবেন, আপনাকে কষ্ট করেই থাকতে হবে।’-সে। একটু হাসল-“তবে কষ্ট আপনি সহজেই অবহেলা করতে পারেন, এই যা ভরসার কথা। নইলে মুস্কিলে পড়তাম।” সুপ্রিয়ার এ ঘর সাজানো, ছবির মত সাজানো । বিছানার ধবধবে চাদরে কোথাও একটি কুঞ্চন নেই, বালিশগুলি নিটোল । দেওয়ালের গায়ে পেরেকের শেষ গর্তটি চুণের তলে অদৃশ্য হয়েছে। এদিকের টেবিলে সুপ্রিয়া ও তার স্বামীর প্রসাধন-সামগ্ৰীগুলির একটি কোনদিনই হয়ত আর একটির গায়ে ঠেকে যাবে না, সেলাইয়ের কালের ঢাকনিটি চিরদিন এমনি ধূলিহীন হয়েই থাকবে। প্রতিদিন সুপ্রিয়া কতক্ষণ ঘর BBDD DBDBDBDB DBDB BB DBSDuuD SBDD DBDBD BDBB uuD zBDuDD DS