পাতা:দুঃখিনী - জলধর সেন.pdf/৩৬

দুঃখিনী। সপ্তম পরিচ্ছেদ । একদিন সন্ধ্যার পরে সকলের আহার হইয়া গিয়াছে ; কিন্তু রসিক এখনও বাটীতে আসে নাই । শোবার ঘরের মেজেয় রসিকের আহারের দ্রব্য রাখিয়া দুঃখিনী বসিয়া আছে, ঘরের দুই পাশে দুইখানি চৌকি। একদিকের চৌকির পাশে একটী সেকেলে উচু সিন্দুক। রামসত্য একখানি চৌকির উপরে শুইতেন। তাহার পিসি সিন্দুকের উপর শুইতেন এবং অপর দিকের চৌকি রসিকের জন্য নির্দিষ্ট ছিল, কিন্তু রসিক প্রায়ই বাটতে থাকিত না । “আজি এতরাত্রি হইয়া গেল তবুও রসিক আসিল না”—এই কথা দুঃখিনী বসিয়া ভাবিতেছে এবং এক একবার দ্বারের দিকে চাহিতেছে। রাস্তায় লোকের পদশব্দ শুনিলেই দুঃখিনী ভাবেঐ বুঝি রসিক আসছে, কিন্তু রসিকের কোন খোজ নাই। বৃদ্ধ BDDBBDDBD DD DBBSDDD DDS DDiiB KB BDDDDBD DBBBS *মা ! আর রাত্রি জেগে কাজ কি। ভাতগুলি ঢেকে রেখে তুমি শোও।” দুঃ। না বাবা! আর একটু দেখি। রাম। তবে যতক্ষণ বোসে থাকবে, ততক্ষণ একখানি পুথি পড়। দুঃ। কি পুথি পোড়ব বাবা ? ক’ল উদিপুর থেকে একখানা বই এসেছে তাই পড়ি। Ve