পাতা:দুঃখিনী - জলধর সেন.pdf/৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দুঃখিনী। করিবেন। পরের দুঃখে সহানুভূতি দেখাইয়া যে কাঁদিতে পারে, সে বাস্তবিকই মানুষ। দুঃখিনী এক একবার পড়া ত্যাগ করিয়া পিতাকে অন্যান্য দেশের মেয়েমানুষের গুণের কথাও বুঝাইতেছে ; রামায়ণের অন্যান্য ভাগের কথাও ঐ প্রসঙ্গে বলিতেছে। সীতার অনুপম চরিত্রের ব্যাখ্যা শত মুখে করিতেছে। এমন সময়ে খটু খটু করিয়া রসিক আসিয়া উপস্থিত হইল। রসিকের হাবভাব দেখিয়াই দুঃখিনী বুঝিতে পারিল যে, রসিক আজ মদ খাইয়া আসিয়াছে। দুঃখিনী মাতালকে বড় ভয় করিত। রসিক আসিয়াই চেচাচেচি আরম্ভ করিল এবং ঘরের মধ্যে মাটীতে বসিয়া নানা প্ৰকার অশ্রাব্য কথা বলিতে লাগিল, দুঃখিনী কি বলিবে বা করিবে ভাবিয়া পাইল না । সে রসিককে আহারের কথা বলিল, কিন্তু রসিক তাহাতে কৰ্ণপাত করিল না, বরঞ্চ দুঃখিনীকে সম্পর্কবিরুদ্ধ গালাগালি দিতে লাগিল। দুঃখিনী কাদিতে লাগিল, এ কান্না গালাগালির জন্য নহে, এ কান্না ভাইয়ের অবস্থা চিন্তা করিয়া ; তাহার মনে তখনই বৃদ্ধ পিতার কথা উপস্থিত হইল, ঋণের কথা উপস্থিত হইল। রসিক ধীরে ধীরে অবসন্ন হইয়া মাটীতে শয়ন করিল এবং নিদ্রাভিভূত হইল। দুঃখিনী যখন দেখিল যে, রসিক খালি মাটীতেই শয়ন করিয়া নিদ্রিত হইল, তখন তাহাকে তুলিয়া খাটের উপর শয়ন করাইল এবং নিজে মেজেতে একটী মাদুর YBD KBDB DBDBS DDB DBBBD D DBBDD DDD DDD DS LG DBD DDD D DDBBSS SBDD DBBB DBD gDDD Vo