পাতা:দুঃখিনী - জলধর সেন.pdf/৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দুঃখিনী । আঁধার দেখিতে লাগিল ; কিন্তু সে উচ্চৈঃস্বরে রোদন করিতে পারিল না, তাহার বাকশক্তি কে যেন হরণ করিয়া লইয়া গৈল । দুঃখিনীর প্রাণের নিদারুণ যন্ত্রণার কথা কি বলিয়া বুঝাইব ; ভাষায় শব্দ নাই, যাহাতে সে কথা বলিতে পারা যায়। আমাদের পাঠিকাদিগের মধ্যে যদি এমন হতভাগিনী কেহ থাকেন, কাহারও মস্তকে যদি এমন বজ্ৰপাত হইয়া থাকে, তিনিই বুঝিতে পরিবেন, দুঃখিনীর সে সময়ের অবস্থা কেমন শোচনীয়। দুঃখিনীর যে यांचंद्र-छेि छांत्रिम्र शिंद्रांप्छ ! রসিক বাটীতে আসিয়া সমস্ত কথা শুনিল এবং দুঃখিত মনে বাটী হইতে বাহির হইয়া গেল। হতভাগিনীর সাস্তুনার জন্য একটী বার তাহার নিকটে আসিয়া একাদণ্ডের জন্যও বসিল না। প্ৰতিবেশিনী স্ত্রীলোকেরা ক্ৰমে ক্রমে আসিয়া উপস্থিত হইলেন, কেহ দুঃখিনীকে বুকে করিয়া বসিলেন, কেহ ভজহরির গুণের কথা বলিয়া দুঃখ প্ৰকাশ করিতে লাগিলেন, কেহ বা অদৃষ্টের নিন্দা করিতে লাগিলেন এবং দুঃখিনীকে শান্ত করিবার জন্য নানা কথা বলতে লাগিলেন”। সময়ে সবই সয়। ধীরে ধীরে দুঃখিনী স্বামি-শোক হৃদয়ের মধ্যে চাপিয়া সংসারের কাজ করিতে লাগিলেন। সংসারের কাজ না করিলে বৃদ্ধ পিতাকে কে আহার যোগায়, ভাইয়ের তত্ত্ব কে করে ? দুঃখিনী কাজেই দিনে দিনে শান্ত হইতে আরম্ভ করিলেন। g LD DDDD BBLBDD BBSYSTDDB KK D BBB S জীবনে শান্ত হইবে ? তাহার হৃদয়ে এখন রাবণের চিতা দিবানিশি জলিবে ; কিন্তু তাহা বলিয়া কি হইবে ? দুঃখিনী চিন্তায় আকুল VN