পাতা:দুঃখিনী - জলধর সেন.pdf/৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দুঃখিনী। দ্বাদশ পরিচ্ছেদ । দুঃখিনীর পাঠশালায় আর ছেলে ধরে না ; গ্রামের যত ছোট ছেল সকলে আসিয়া ঐ পাঠশালায় পড়া আরম্ভ করিয়াছে । গ্রামে যে পুরাতন পাঠশালা ছিল ; তাহা উঠিয়া গেল, গুরুমহাশয় স্থানান্তরে চলিয়া গেলেন। দুঃখিনীর পাঠশালা, না। চাঁদের হাট। পাঠশালার নাম শুনিলে ছেলেদের গায়ে জ্বর আসিত। সেই মুণ্ডিত-মস্তক গুরুমহাশয়, তাহার সেই রক্তনেত্র, তাহার সেই দুই হস্ত দীর্ঘ বেত্ৰিযষ্টি, তাহার সেই গগনভেদী চীৎকার ও গর্জন। ছেলেরা পাঠশালার কথা মনে করিলে ভয়ে অধীর হইত। আর দুঃখিনীর পাঠশালা,- cल ७द्र भरुभिब्र७ नाथे, cन cदड8 नांछे, cन ईाक उाक७ नाश्সে সকল কিছুই নাই। ছেলেরা পাঠশালায় আসিলে, দুঃখিনী কাহাকেও বা কোলে করিয়া আদর করিলেন, কাহাকে বা বুকে চাপিয়া ধরিলেন, কাহারও বা মুখচুম্বন করিলেন। যে ছেলের গায়ে ধূলা লাগিয়াছে, নিজের অঞ্চল দিয়া সেই ধূলা ঝাড়িয়া দিলেন। যে ভাল করিয়া কাপড় পরিতে পারে নাই, তাহার কাপড় খুলিয়া আবার সুন্দর করিয়া পরাইয়া দিলেন । কেহ আসিয়াই বলিল “দিদি, আমি এসেছি।” অমনি দুঃখিনী তাহাকে কোলে তুলিয়া বলিলেন, SuBB DDDSBDD DBDDS LLLLDDSBK BBuS বই এনেছি। বলত ক, খ, গ।” কেহ আসিয়া বলিল “পিসিম, (by