পাতা:দুই বাড়ি - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নিধু পুনরায় বাড়ির মধ্যে ফিরিয়া দেখিল হৈম ওরফে হেমপ্ৰভা দালানে বসিয়া নাই। মধু এক বসিয়া অনেকগুলো শিশিবোতল জড়ো করিয়া কি ‘করিতেছে। মুখ তুলিয়া বলিল-আসুন নিধুদা, হৈমদি ওপরে গিয়েচে कांग्ौभाद्र गोत्र कथों दलाड-दश्न –871« fos ? --মা’র কাণ্ড । আসবার সময় আচার এনেছিলেন, জ্যাম, জেলি-বর্ষায় সব নষ্ট হয়ে গিয়েচে-দু-একটা যা ভালো আছে দেখে দেখে তুলচিবাকি ফেলে দিতে হবে-খাবেন নিধুদা ? এই একরকম জিনিস আছে মাদ্রাজি জিনিস-একে বলে ম্যাঙ্গো পাল-চিনির মতো দেখতে। একটু খেয়ে দেখুন, ল্যাংড়া আমের গন্ধ-আম খাচ্চি মনে হবেনিধু একটু চিনির মতো গুড়া হাতে লইযা মুখে ফেলিয়া বলিল-বা, সত্যিই তো আমের গন্ধ ! আমরা পাড়াগায়ের লোক, এসব কোথায় পাব বল। মঞ্জুর বড় বড় চোখে যেন বেদনার ছায়া পড়িল-সে নিধুর দিকে BDYLDBB BDBLBLB BDYYJYDD DB DDD মঞ্জুর সুর হঠাৎ এমন ঘনিষ্ঠ আত্মীয়তায় মাখানাে, এমন স্নেহপূর্ণ মনে হইল নিধুৱ—যে তাহার বুকের ভিতরটা যেন কেমন করিয়া উঠিল। নিজের অজ্ঞাতসারেই তাহার মুখ দিয়া বাহির হইয়া গেল যে কথা-তাহার জন্য সে সারাদিন অনুতাপ করিয়াছিল মনে মনে। দোষও নাই—নিধু তরুণ যুবক, এই তাহার জীবনের অনাত্মীয়া প্ৰথম নারী, যে তাহাকে স্নেহের ও গ্ৰীতির চােখে দেখিয়াছে। জীবনের এক সম্পূর্ণ নূতন অভিজ্ঞতা তাহার। নিধু বলিয়া ফেলিল-আর আমার কষ্ট হয় না মন্ধু ? তোমার জন্যে আমার মন কঁদে না বুঝি ? মধু পাথরের মূতির মতো অবাক ও নিশ্চেষ্ট ভাবে নিধুর দিকে চাহিয়া বসিয়া রহিল। নিধু আবার বলিল-আমি এখন দু-শনিবার আসব না S8 by