পাতা:দুই বাড়ি - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শনিবার ম্যাজিস্ট্রেটের সহিত ইণ্টাৰভিউ পর্ব বেলা দেড়টার মধ্যে মিটিয়া গেল। মহকুমাব অনেক বিশিষ্ট লোক উপস্থিত। ভিড়ও খুব। এ যে সময়ের কথা বলা হইতেছে-তৎকালে ম্যাজিস্টেটের সঙ্গে করমর্দন করা সুখবিবল ও যশবিৰল পৃথিবীব একটা প্ৰধান সুখ একটা প্ৰধান সম্মান। ম্যাজিস্ট্রেট আহেলা বিলাতী আই.সি.এস. । নাম রবিনসন-লম্বা বলিষ্ঠ চেহারা। চেহারাব দিকে কিছুক্ষণ চাহিয়া থাকিতে ইচ্ছা করে। এস.ডি.ও. হাসিয়া নিধুকে আগাইযা দিয়া বলিলেন—বাবু নিধিরাম চৌধুৰী-মুকুটিযাল— ঠিক পূর্বে সবিয গিষাছেন লোক” - বোর্ডের মেম্বর শশিপদ বাবু। সাহেব সহাস্যবিদনে হাত বাডাইয়া দিয়া বলিলেন-গুড় আফটারনুন, বাবু, সো भाठ ऐ भि िशैठेনিধু ঘামিয়া উঠিয়াছে। সে হাত বাড়াইয়া ম্যাজিস্ট্রেটের হাতে দিবার সঙ্গে সঙ্গে মাথা নিচু কবিয়া সেলাম ঠুকিল। মুখে বলিল-গুড, আফটারনুন, शुद्र-शेरशांद्र उनांद्रম্যাজিস্টেট তাহার দিকে চাহিয়া ভদ্রতা-সূচক হাসিলেন ৷ ইণ্টারভিউ শেষ হইয়া গেল । আজ আর কাজকর্ম নাই । ডাক-বাংলা হইতে বাসায় আসিবার পথে নিধু ভাবিয়া ঠিক করিল। আজ সে কুড়লগাছি। যাইবে। যদিও বলিয়া আসিয়াছিল যাইবে না, কিন্তু যখন সকালে সকালে কাজ মিটিয়া গেল-তখন আজই এখনি বাহির হইয়া NA N9