পাতা:দুরাকাঙ্ক্ষের বৃথা ভ্রমণ.pdf/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ꮌ8 ছত্রাকক্ষের শিখিলাম । ভীহাদিগের মুখে জানিতে পারিলাম, যে সেই অট্টালিক এক জন পলিগীরের ছিল । পল্লি গাৱ বহুকাল ত্রিবাঙ্কেড়ি রাজের অধীন থাকিয় ঐস্থানে আপনার গিরিদুর্গ নির্মাণ করিয়া বাস করিত । যুবর্তী তাহারই দুহিত, নঞ্চ কমলাদী .* অট্টালিক হইতে ত্রিবাস্কোড় নগর অধিক দূরবত্তী হইবে না, অধিকজু ডেড়দিনের পথ- এতওঁ হইত না যদি তথায় বাইবার কোন স্থপথ থাকিস্ত । চারি দিকে অনেক ক্ষুদ্র শৈল থাকতে প্রপাত, অন্তদেশ, গিরুিনদী ইত্যাদি দুর্গমস্থান পরিহইয়া ঐ স্থান হইতে ত্রিবাস্কেড়ে যাওয়া যায়। সমীপে লোকাঙ্ক নাই, কেবল পল্লিগার একাকী বাস করিত, সে এবং তাহার ভার্য্য লোকান্তরিত হইয়াছিল তদনুসারে কমলাদী গৃহস্বামিনী হইয়াছে। দিগের ক্ষেত্র ছিল তথায় উদ্ভিজ্জ আহার উৎপন্ন হইত, ছাগযুথ ছিল, তাহার দুগ্ধ পরিপোষক ভোজন হইত। পূৰ্ব্বেক্তি ভূড়া এই সমৃদয়ের তত্ত্বাবধারুণ করিত । কখন নগরে যা টবার প্রয়োজন হইলে সেই যাইত। নিৰ্ব্বরের স্ফটিকজল তাহারা পানকরিত । সমুদ্রের স্কুস্থ্যকর। শীতল বায়ুতে পরিসেলিত বেলাভাগে তাহার। বিহার করিত । বসন্তকালে সিংহলের দীরূচিনির গন্ধযুক্ত ধীর সমীর দ্বারা ভাঁহাদের চতুঃপার্শ্বস্থ রাষ্ট্রর বন আমোদিত হইত । অট্টালিকার সন্নিকটে প্রবহমান ক্ষুদ্র গিরিনদীতে স্নান করিয়া তাহার দেহের তাপশান্তি করিত এবম্বিধ মনোহরী বিবিত্ত স্থানে কমলাদী সুরলোকের বিদ্য