পাতা:দুরাকাঙ্ক্ষের বৃথা ভ্রমণ.pdf/৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

इथं बभ१।] રજ মহীমুরে যাইবার সকল গিরিমার্গ কেমন অবরোধ করিয়া ছিল, কত দ্রুতবেগে কার্ণাটকের এক নগর হইতে অপর নগরে দুই অরিদলের মধ্যদিয়া যাইত, কত কৌশল, কত প্রয়াণ, কত প্রতিপ্রয়াণ করিত । আমি এই সকল যুদ্ধের অনেক ব্যাপারে ভারগ্রহণ করিয়া ছিলাম । আমারই অধীনস্থ সেনাদল কাপ্তেন বেলি সাহেবের সেনা সম্পর্ণ রূপে পরাভব করে, আমি পণ্ডিচরিতে নিৰ্ভয়ে উপস্থিত হইয় ফরাশি গবর্ণরের নিকট হাইদরের দৌত্যকাৰ্য্য নির্বাহ করি । এই যুদ্ধে হেকিংস্ সাহেব একেবারে সকল অন্ধকার দেখিয় ছিলে ন, তাহারই আদেশে তখন মারহাট্টাদিগের সহিত সমর চলিতে ছিল, আবার হাইদর এইসময়ে বিরোধিতাৰ ধারণ করিলেন, তিনি কি করবেন, কিছুই স্থির করিতে পারিতেন না । কিন্তু ঘটনাক্রমে মেজরকুট সাহেব তৎকালে সৈনাপত্য ভরি গ্রহণ পূর্বক অনেক প্রয়াস ও কৌশলে হাইদরের বর্দ্ধমান প্রভাবের লঘুত করিয়া দিলেন । সংগ্রাম নিবৃত্ত ন হইতেই হাইদর এক প্রাচীন রোগে আক্রান্ত হইয়া লেকুকুন্তরিত হইলেন । তাহার ভনয় টিপু এক্ষণে” উত্তরাধিকারী হইয়া পশ্চি ম ও পূৰ্ব্ব দুই উপকূলেই যুদ্ধে সমান রক্ষা আপনার অসাধা ভাবিলেন এবং অচিরে সন্ধি প্রার্থনা করিলেন । ইংরজের বিলক্ষণ শিক্ষা পাইয়াছিল, এক্ষণে আগ্ৰহ সহকারে তাহার প্রার্থনা গ্রাহ করল । সন্ধির সর্ব প্রথম পণবন্ধ আমাকে ইংরাজদিগের ইস্তে অসমৰ্পণ"। আমি প্তাহাদিগের প্রতি অতিমাত্র , শত্রুভ করিয়া ছিলাম,