পাতা:দুর্গা-মঙ্গল - ভবানীপ্রসাদ রায়.pdf/৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ه/و পুস্তক প্ৰকাশৰ্থ নির্দিষ্ট হইয়াছিল, তাহার প্রত্যেকের সম্পাদনকাৰ্য্য নির্বাহের জন্য এক একজন স্বতন্ত্র সম্পাদক নিযুক্ত হইয়াছিলেন । ১৩০৩ সালের ২৯শে ভাদ্র পরিষদের পঞ্চম মাসিক অধিবেশনে শ্ৰীযুক্ত রসিকচন্দ্ৰ বসু মহাশয় অন্ধকবি ভবানীপ্ৰসাদের “দুৰ্গামঙ্গল’ সম্বন্ধে একটি প্ৰবন্ধ পাঠ করেন। সেই অবধি এই গ্ৰন্থখানির প্রতি পরিষদের দৃষ্টি ছিল । সাহিত্য-পরিষৎপত্রিকার তৃতীয় ভাগের দ্বিতীয় সংখ্যায় রসিক বাবুর। প্ৰবন্ধ প্ৰকাশিত হইয়াছে । দ্বৈমাসিক “প্ৰাচীন বাঙ্গালী গ্ৰন্থাবলী” প্ৰকাশের ৰ্যবস্থা হইলে পর, এই দুর্গামঙ্গল তাহার মধ্যে একখানি প্ৰকাশ্য গ্ৰন্থ বলিয়া নিদিষ্ট হয়। শ্ৰীযুক্ত রসিকচন্দ্ৰ বসু মহাশয় যে পুথিখানি দেখিয়া প্ৰবন্ধ লিখিয়াছিলেন, তাহা পুথির অধিকারীর নিকট হইতে সংগ্ৰহ করিতে না পারায়, রসিক বাবু স্বহস্তে সেই গ্রন্থের প্রতিলিপি করিয়া পঠাইয়া দেন । এই একখানি মাত্ৰ প্ৰতিলিপি অবলম্বনে প্ৰাচীন পুথির সম্পাদন-কাৰ্য্য অসম্ভব ও অন্যায় বলিয়া বিবেচিত হওয়ায়, পরিষৎ অন্য পুথি পাইবার চেষ্টা করিতে থাকেন। কুচবিহার-দীনহাটা স্কুলের শিক্ষক শ্ৰীযুক্ত BBLY DmB BDDEE gD KLDD S DBD LBEED gg সংগ্ৰহ করিয়া দেন। রসিক বাবুর প্রতিলিপি ও নিবারণ বাবুর পুথি মিলাইয়া এই গ্ৰন্থ-সম্পাদনের ব্যবস্থা করা হয়। রসিক বাবু ও নিবারণ বাবুকেই এই গ্রন্থের সম্পাদন-ভার দেওয়া হয়। রসিক বাবু তখন ময়মনসিংহে অন্য কাৰ্য্যে ব্যাপৃত ছিলেন। তিনি সম্পাদকের কাৰ্য্য-গ্ৰহণে অসমর্থ হন। গ্ৰন্থপ্রকাশ-সমিতি রসিক বাবুর স্থানে আমাকে নিযুক্ত করেন। রসিক বাবুর প্রতিলিপিকে প্ৰথম পুথি ও নিবারণ বাবুর সংগৃহীত পুথিকে দ্বিতীয় পুথিরূপে