পাতা:দূতীসংবাদ.djvu/৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দুষ্ঠাসংবাদ ৷ ” « » জtশায় রয়েছে প্রাণী প্রাণনাথে দেগাও ত্বরায় । বিনে সাধেৰুে ত্রিভঙ্গ; ধৈর্য হীনে জ্বলে তাঙ্গঃ না দেখিয়ে প্রাণ সঙ্গঃ হবে গে নিশ্চয় । তব অtশার বিশ্বাসেতেঃ বেচে অাছি এ দশাতেg মিলাও এনে রাধানাথে, দুঃখিনীর এ দুঃখের সময় ৷ ত্রিপদী । বৃন্দা বলে সখীগণ, কান্দ কেন অকারণ, কানিলে কি হবে বল আর । দূর কর সে ভাবনা; আর শ হাসাওনী পর নাছি হয় আপনার ৷ এবে করহ উপায়; রাখা যাতে সা স্ত্র হুর, বিহিত কর স্তু স:ব তার । সে বাঁচিলে ব্রজে ব্লব, লোকেরে মুখ দেখাব, তা না হৈলে সকল অসার। বৃদার বচন শুনি, যত গোপের রমণী; নিরস্ত হইল সকলেতে । বৃন্দার লই য় সঙ্গ, অনুতাপে দিল ভঙ্গ, উত্তরল রাধার সঞ্জেতে। বৃন্দার বদন হেরি, হৃষ্ট চিত্ত হয়ে প্যারী; বলে কে প্রাণের বৃন্দে এলে কহ কহ সমাচার, কি হইল মথুরার, কার্য সিদ্ধি কেমনে করি লে ॥কৈ আমার শ্যাম সখা;তুমি সখী এলে একা, কোথা বাকী মদনমোহন। কি বলিল প্রাণ হরি, কও ওগো সহচরী, কেনে তোমার সজল নয়ন । হাদি নাই মুখে ছেগে, অভি’ মানী দেখি ওগো, কেন গে। এতেক মিরমন । চঞ্চল হরিণী প্রায়, চঞ্চল দেখি তোমায়, কি বলিল বঙ্কিম নয়ন ৷ মেীন ভাবে কেন রও, কেন কথা নাহি কও, নাহি পারি বুঝতে কারণ। যাত্রা কালে কি বলিলে, সে কথার কি করিলে, ভাবে বুঝি কপাল ভেঙ্গেছে। স্পষ্ট বল সহচরী, কেন এত লুকাচুরি কৃষ্ণ বুঝি বঞ্চনা করেছে। শুনি রাধার বচন, মৃদুস্বরে বুদ কন