পাতা:দৃষ্টিপ্রদীপ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০৪

बच5 बलिहैं cन মেজবাৰু অসহিষ্ণুভাবে বললেন-অল ফিডব্লািষ্টক-মনের ব্যাপার তুমি কিছু জানো না। তোমাকে বোঝাবার উপায়ও আমার নেই। ইটু প্লেজ, কুইয়ার ট্রিক্স উইখ, আসা-যাদি ধরে নিই। তুমি মিথ্যাবাদী নও-ইউ মে বি এ সেলফ, ডিলিউডেড, ফুল এবং আমার মনে হয় তুমি তাই-ই। আর কিছু নয়। যাও এখন আমি চলে এলাম। নবীন মুহুরী আমার পিছু পিছু এসে বললে-তোমার সাহস আছে বলতে হবে।-মেজবাবুর সঙ্গে আমন ক’রে তর্ক আজ পৰ্য্যন্ত কেউ করেনি। না! যা হোক, তোমার সাহস আছে। আমার তো ভয় হচ্চিল এই বুঝি মেজবাৰু রোগে vsġart আমি জানি নবীনই আমার নামে লাগিয়েছিল, কিন্তু এ নিয়ে ওর সঙ্গে কথা কাটাকাটি কৱবাৱ প্ৰবৃত্তি আমার হ’ল না । কেবল একটা কথা ওকে বললাম-দোখ, নবীন-দা, চাকুরির ভয় আমি আর করি নে। যো-জন্যে চাকুরি করছিলাম, সে কাজ মিটে গিয়েচে । এখন আমার চাকুরি করলেও হয় না-করলেও হয়। ভেবে না, আমি নিজেই শীগগির চলে যাবো ভাই । ক-দিন ধরে একটা কথা ভাবছিলাম। এই যে এতগুলো পাড়াগোঁয়ে গরীব চাৰীলোক এখানে পুজো দিতে এসেছিল-এরা সকলেই মূর্ধ, ভগবানকে এরা সে ভাবে জানে না, এৱা চেনে বটতলার গোস্টাইকে । কে বটতলার গোসীই ? হয়ত একজন ভক্ত বৈষ্ণব, গ্ৰাম্য লোক, বছর পঞ্চাশ আগে থাকত। ওই বটতলায়। সেই থেকে লৌকিক প্ৰবাদ এবং বোধ হয় মেজবাবুদের অর্থগৃদ্ধ তা দুটোতে মিলে বটতলাকে করেচে। পরম তীৰ্থস্থান। কোথায় ভগবান, কোথায় প্ৰথিতযশা ঐতিহাসিক অবতারের দল-এই বিপুল জনসঙ্ঘ ভঁাদের সন্ধানই রাখে না হয়ত । এদের এ কি ধৰ্ম্ম ? ধৰ্ম্মের নামে C 1 কিন্তু নিমটাদকে দেখেচি। তার সরল ভক্তি, তাদের ত্যাগ। তার স্ত্রীয় চোখে যে অপূৰ্ব ভাবিদ্যুষ্টি, যা সকল ধৰ্ম্মবিশ্বাসের উৎসমুখ-এ-সব কি মূল্যহীন, ভিত্তিহীন, জলজ শেওলার মত মিথ্যার মহাসমুদ্রে ভাসমান ? এ রকম কত নিমচাঁদ এসেছিল মেলায়। জ্যাঠাইমাদের আচারের শেকলে আষ্ট্রেপৃষ্ঠে ধাঁধা ঐশ্বৰ্য্যের ঘটা দেখানো দেবাৰ্চনার চেয়ে, এ আমার ভাল লেগেচে । ঘুড়ির সেই যষ্ঠমন্দিরের মত। কোন দেবতার কাছে নিমটাদের তিনটে টাকার ভোগ অর্থ্য গিয়ে পৌছলো, জীবনের শেষ নিঃশ্বাসের সঙ্গে পরম ত্যাগে সে যা নিবেদন করলে ? DBE BiiDB DiE BBDBu S DBBBD BDD DEE DB BDBDB DBB DD DD K ve