পাতা:দৃষ্টিপ্রদীপ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০৮

আমি যেতে চাই, ওরা-বিশেষ ক’রে সেই স্ত্রীলোকটি-আমায় যেতে দেয় না। কি DBB BBB S DBB BDD BBBBDS DBDBuBD BB DB DDD DDDDDD DBBDSDYS মুখে এদিকে যখন-তখন যা-তা শুনিয়ে দেয়, তার মুখের কাছে দাড়াবার সাধ্যি নেই बर्शिकांौद्ध । যাবার সময়ে মেয়েটি দিব্যি করিয়ে নিলে যে আমি আবার আসবো । বললে,-তুমি তো DDBBBDDBS BDB iui DDB SS DDBD DDB BE BB DDD S BBB gDBB DDD হচ্চে এখানে-মাছ মিলে না, মাংস মিলে না । বোশেখ মাসে এস, আম দিয়ে দুধ দিয়ে थgचव । কী সুন্দর লাগল ওর স্নেহ । আমার সেই দর্শনের ক্ষমতাটা ক্রমেই যেন চলে যাচে । এই দীর্ঘ এক বছরের মধ্যে মাত্র কোটিবার জিনিসটা ঘটেছিল । ব্যাপারটা যেন স্বপ্নের মত। তারই ফলে আটঘরায় ফিরে আসতে হচে । সেদিন দুপুরের পরে একটি গ্রাম্য ডাক্তারের ডিসপেন্সারী-ঘরে বেঞ্চিাতে তয়ে বিশ্ৰাম করাচিভাক্তাৱৰাবু জাতিতে মাহিষ্য, সর্বদা ধৰ্ম্মকথা বলতে ও শুনতে ভালবাসে ব’লে আমায় ছাড়তে চাইত না, সব সময় কেবল ঘ্যান ঘ্যান ক’রে ওই সব কথা পেন্ডে আমার প্রাণ অতিষ্ঠ ক’রে তুলেছিল-আমি ধর্মের কথা বলতেও ভালবাসি না, শুনতেও ভালবাসি নাভাবছি। তয়ে তয়ে কাল সকালে এর এখান থেকে চলে যাব-এমন সময় একটু তন্ত্ৰ-মত এল । তন্দ্ৰাঘোরে। মনে হ’ল আমি একটা ছোট ঘরের কুলুঙ্গি থেকে বেদান ভেঙে কার হাতে দিচ্চি, যার হাতে দিচ্চি সে তার রোগজীর্ণ হাত অতিকষ্টে একটু ক’রে তুলে বেদানা নিচ্চে, আমি যেন ভাল দেখতে পাচ্চি নে, ঘরটার মধ্যে ধোয়া-ধোয়া কুয়াশা-বাৱকতক এই রকম বেদান দেওয়া-নেওয়ার পরে মনে হ’ল রোগীর মুখ আর আমার মায়ের মুখ এক। তন্দ্ৰা ভেঙে মন অত্যন্ত চঞ্চল হয়ে উঠল এবং সেই দিনই সেখান থেকে আঠারো মাইল হেঁটে এসে ফুলসৱা ঘাটে স্টীমার ধরে পরদিন বেলা দশটায় কলকাতা পৌঁছলাম। মায়ের নিশ্চয়ই কোনো অনুখ করেচে, আটঘরা যেতেই হবে। শেয়ালদ’ স্টেশনের কাছে একটা দোকান থেকে আঙৱ কিনে নেবো ভাবলাম, পকেটেও বেশী পয়সা নেই। পয়সা গুনচি দাড়িয়ে, এমন সময় দূর থেকে মেয়েদের বিশ্রাম ঘরের সামনে দণ্ডায়মানা একটি নারীমূৰ্ত্তির দিকে চেয়ে আমার মনে হ’ল দাড়ানোর ভঙ্গিটা আমার পরিচিত। কিন্তু এগিয়ে গিয়ে দেখতে পারলাম না-আঙুৱা কিনতে চলে গেলাম। ফিরবার সময় দেখি ট্যাক্সি স্ট্যাণ্ডের কাছে একটি পচিশ-ছাব্বিশ বছরের যুবকের সঙ্গে দাড়িয়ে শ্ৰীয়ামপুরের ছোট বৌঠাকরুন। আমি কাছে যেতেই বৌঠাকরুন চমকে উঠলেন প্ৰায়। বললেন-আপনি! VM