পাতা:দেওয়ানী আইন.djvu/২১৫

4) ΙΑኧኔr ইংরাজী ১৮৫৯ সাল ১• জাইল । কালেক্টর সাহেব ঐ কথার তদন্ত লইবেন, ও জর্মীদার প্রভৃতি সেই স্বীকার না করিবার কোন উপযুক্ত কাবণ যদি দেখান না যায়, তবে তিনি ঐ জমীঙ্গারকে কি ঐ উপরিস্থ তালুকদাৱকে ঐ স্থান্তর কার্কের কি উত্তরাধিকারিত্বের কথা রেজিষ্ট্ররী করিবার অনুমতি দিতে কিম্বা প্রকারাস্তয়ে তাঙ্কা প্রবল করিতে হুকুম করিবেন । পরস্তু সেই প্রকারের জমীর নিমিত্তে যে খাজান দিতে হয় লেক্ট গাঙ্গানার বিভাগ কি বন্টন হুইবার কথা রেঞ্জিরী করিতে অমুমতি দিবার, কি প্রবল করিবার হুকুম কোন জমীদরকে কি উপরিস্থ তালুকদারকে দিতে হইবেক না । ও জীদারের কিম্বা ঐ উপরিস্থ তালুকদারের অনুমতি লিখিয় লা দেওয়া গেলে জমীর "সেইরূপ বিভাগ কি বন্টন সিদ্ধ হক্টবেক ন ও তাহীতে কেহ বদ্ধ হুইবেক ন? ইতি । ( যাহারদিগকে নিষ্কর রূপে ভূমি দেওয়া গিয়াছে তাহারদিগকে বেদখল করিবার দরখাস্তের কথা| } ২৮ ধীর । ১৭৯৩ সালের ১৯ আইনের ১৩ ধরার ও ১৭৯৫ সালের ৪১ আইনের ১০ ধরার ও ১৮০৩ সালের ৩১ আইনের ৬ ধারার ও ১৮০৫ সালের ৮ অক্টিনের ২১ধfর:র ও ১৮০৫ সালের ১২ অfইনের ২৪ ধারার কোনই কথাতে, মহলের ও মফঃসলী তালুকের মালিক দিগকে ও ইজরদারদিগকে এই ক্ষমতা ও কুকুম দেওয়া গিয়ছিল যে, বে ঐ২ ধারার লিখিত তারিখের BB B BBB BB BBBBB BBB BSB BBBBB BBB দেওয়া গিয়াছিল, সেই সকল জমীর খাজান তাহারা আপনীদের শক্তি ক্রমে উলুগ করে, ও ইনামদারেরদের স্থানে সেই জমীর মালিকী স্বত্ব লয় ও যে মহালে কি তালুকে ঐ জর্মী থাকে তাহার শামিল পুনরায় করে । উক্ত প্রকারের হুকুম ঐ ধারার যে সকল কথাতে হইয়াছে সেই সকল কথা এইক্ষণে রদ হইল, ও কোন মালিক কি ইজারদার ঘদি সেই প্রকৃারের ভূমির খাজান বসাইতে চাহে, কিম্বা তদ্রুপ কোন. ইনামদারকে বেদখল করিতে চাঁহে, তবে কালেক্টর সাহেবের নিকটে তাহার দরখাস্ত করিতে হুইবেক, ও এই আইনের বিধান মতে মোকদম লইয়। যেমন কাৰ্য্য হয়, ঐ দরখাস্ত লইয়? তেমনি হুইবেক । জীর খাজান বসাইবার কিম্ব ইনাম