পাতা:দেবগণের অভিনব ভারত দর্শন.djvu/১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেবগণের অভিনব ভারত-দশন । বলিলেন, “প্ৰভু, এ দাসকেও আপনার সঙ্গে লইতে হইবে ; ভারতবাসীকে, গোলোকের “গুপ্ত-ধন”—মধুর “হরিনাম" বিতরণ করিয়া, এ অকিঞ্চনের জীবন ধন্য হইবে । আহ ! এমন দিন কি আসিবে, যখন, হরিনামের সঞ্জীবন মন্ত্রে, ভারত-সন্তান পুনর্জীবিত হইয়। উঠিবে” : নারায়ণ, দুঃখারেগ-সম্বরণপূর্বক, দেবর্মিকে বলিলেন, “বৎস, তাহাই হইলে ; সুপণ্ডিত ও সর্বসিদ্ধি-দাতাগণেশকেও, আমরা সঙ্গে লক্টর ; তুমি অবিলম্বে কৈলাসে গমন কর” । “প্রভুর আদেশ শিরোধার্সা" এই বলিয়া, নারদ তখনই দিবারথে আরোহণ করিলেন, এবং অশ্বের অলৌকিক শক্তি-প্র ভালে, অনতিকাল মধ্যেই, হর-পার্লবতা-সমীপে উপস্থিত হইলেন ; দেখিলেন, গণেশ যোগ-শাস্ত্রালোচনা, আর পাৰ্বতী স্বামীর পদ-সেবা করিতেছেন । নারদ, তাহাদিগকে প্রণাম পূর্বক, আগমনের উদ্দেশ্য জ্ঞাপন করিলেন। মহাদেব বলিলেন, “বংস, প্রভুর অস্থিরতার কথা শ্রবণ করিয়া, আমার মনে যুগপৎ হম ও বিষাদের সঞ্চার হইল ! বৎস, র্তাহার অভিপ্রায়ানুসারে, গণেশকে এই মুহূর্বেই লইয়া যাও”। অনন্তর, তিনি পাৰ্ববতীকে লক্ষ্য করিয়া, বলিলেন, “দেশ, প্রিয়ে, আমাদের গণপতি, বিশ্ব-পতির ও প্রিয় ! আহা ! কি আনন্দ ! পুল্ল স্থপণ্ডি ত হইলে, মাত পিতার মনে কি অনন্ত সুখের উদয় হয় ! প্রিয়ে, গণেশের জন্য প্রভু ব্যস্ত আছেন ; সত্বর তাহাকে বৈকুণ্ঠ-গমনের অনুমতি দাও ।” পিতার আগ্রহাতিশয় দর্শনে, 'දා