পাতা:দেবগণের অভিনব ভারত দর্শন.djvu/২৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেবগণের অভিনব ভারত-দর্শন । এখন, তুমিই আমার, সংসারের সার, স্বার্থময় জগতের কেহ কিছু নয়, রাখি ও দ্যাল, তব শ্ৰীচরণে, দীনহীন ব’লে, করি ও না ভয় । কবিতাটি কি মৰ্ম্মভেদী ! কি হৃদয় বিদারক ! পৎসগণ, স্ত্রী পুত্র লষ্টয়া কতই না কস্ট ভোগ করে । দৈনন্দিন চাউল, দাইল, তৈল, ও মসলা প্রভৃতির অভাব চিন্তায়, প্রতি মুহূর্বেই, তাহাদের মনে অশান্তি বিরাজ করে । অন্নপূর্ণই অন্নের কাঙ্গল ! তাই আজ, তাহারা, মুষ্টিমেয় অন্নের জন্য, হাহাকার করিয়া, দিন যাপন করিতেছে ! আহা ! কর্তৃপক্ষীয়গণ, স্ব স্ব কেরাণী-কুলের প্রতি কৃপাদৃষ্টি করিলে, আমার কতই না আনন্দের বিষয় হয় ! তাহারা যেমন পরিশ্রমী, তেমনই নিরীহ ; তাহাদের প্রতি দৃষ্টিহীনতা ন্যায়-সঙ্গত নহে । ৬। ভেজাল ঘৃত ও ভেজাল দুগ্ধ। নারায়ণ, দুগ্ধ ও বৃতের বিকৃতভাব দর্শন করিয়া, মৰ্ম্মাহত হইলেন । অনস্তর তিনি চিন্তা করিতে লাগিলেন, “আহা ! দুগ্ধ ও ঘৃত জীবন-স্বরূপ । বিধাতার স্বস্ট ভক্ষ্যদ্রব্যের মধ্যে, এমন উপকারী ও উপাদেয় সামগ্ৰী আর নাই ! এই কারণেই গাভী, আর্য্যঋষিগণ কর্তৃক উপমাতা নামে অভিহিত হন ! আহা, মায়ের কি অপার দয়া ! কি অলৌকিক স্বার্থত্যাগ ! মা ভক্ষণ করেন Rరిఫి