দেবগণের অভিনব ভারত-দর্শন । অর্থাৎ “ফুকাদিয়া” দুগ্ধ পাতির কর ; প্রকৃতপক্ষে, ইহা দুগ্ধই নহে, বিষের ন্যায় অপকারী ; অধিক লাভের জন্য স্বতে বিষাক্ত সপের চর্লি মিশ্রিত করিতে ও ক্রটি কব না । বিকৃত দুগ্ধ পান ও বিকৃত ঘৃত ভক্ষণ করিয়া, ভারত সন্তানগণ, দিন দিন অধিকতর রুগ্ন হষ্টয পড়িতেছে । দেখ, তোমাদের ন্যায় মহাপাপী অব কে আছে ? কত্রিমতাব প্রয়োজন কি ? খাটি জিনিষ দাও, উপযুল মূল্য লও, ইঙ্গতে বিক্রয় অল্প হইলে ও ভাল । প্রবঞ্চক ব্যবসায়ী, কখন ও উন্নতি লাভ করিতে পারে না । এইরূপ ঘৃণিত উপায়ে উপার্জিত তার্থ, উপলখণ্ডের ন্যায় আসার মনে কবি ও । তপ্ত ও দ্রুত প্ৰাণান্তে ও বিকৃত করি ও না । এ দুটি স্বৰ্গীয জিনিষ, মানব লন্ত পুণ্য-ফলে লাভ করিঘাছে । যদি আমার বাক্যের অন্যাগাচরণ কর, তবে নিশ্চয় জানি ও, তোমাদের শরীবেব রক্ত মাংস ও, এইরূপ পিকুত হইবে এবং তোমরা বন্ধুবান্ধদেব অস্পৃশ্য হইয়া, মনের দুঃখে দিন যাপন করিবে ।” ৭ । কসাইখান ! নারায়ণ, “কসাইখানা” পৰিদৰ্শন করিয়া, মৰ্ম্মাহত হইলেন ; দেখিলেন, কোথায় ও গোবধ, তার কোথায়ও বা ছাগলধ হয়। টেঙ্গর নামক স্থানে গোবধের জন্য যে কল স্থাপিত আছে, তাহা দৰ্শন করিয়া, তাহার শরীর শিহরিয়া উঠিল । অনস্তর, এই চিন্তাপ্রবাহ তাহার মনে উপস্থিত হইল, হায়রে কলিকাল ! এই পৈশাচিক কাৰ্য্য কলাপ তোমাতেই সস্তুবে ! গো মাতৃ তুল্য ; Ջ8 >
পাতা:দেবগণের অভিনব ভারত দর্শন.djvu/২৫৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।