পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন.djvu/১০০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষ্টেশন ૧ ન્હા ; মহা তীর্থস্থান, সতীর মৃতদেহ নারায়ণের চক্ৰে খণ্ড খণ্ড হইলে এই স্থানে বাম কর্ণ পড়ে এবং অপর্ণ নামে দেবী ও ভৈরব নামক শিবের উৎপত্তি হয়। তেঁতুলিয়ায় পূৰ্ব্বে সিকিমরাজের সৈন্ত থাকিত। এক সময়ে কৃষ্ণগঞ্জের রাজা ঐ স্থানে বায়ু পরিবর্তন ছলে আসিয়া অসভ্য সৈন্তদিগকে ভয় প্রদর্শন করিবার জন্তু একটী ঘোড়াকে রকম রকম সাজে সাজাইয়া পুনঃ পুনঃ জলপান করিতে নদীতে পাঠাইতে আরম্ভ করেন। ইহাতে অসভ্য লোকের না জানিক সৈন্ত ও কত ঘোড়া আসিয়াছে ভাবিয়া ভয়ে পলাইয়া যায়। ইন্দ্র। এরূপ কথন হতে পারে, বরুণ । কেন না হবে ? এক সময় মুঙ্গের ও ভাগলপুরের রাজাতে বিবাদ হয় এবং উভয়ে সৈন্য সামন্ত লইয়া শিবির সন্নিবেশ করেন। ভাগলপুরের রাজা মুঙ্গেরের রাজার মনে ভীতি সঞ্চারের জন্য শত শত শালপাতায় দধি ও ছাতু মাখাইয়া নদীতীরে সাজাইয়। রাখেন ইহাতে । মুঙ্গেরের রাজা, ভাগলপুরের রাজা বিস্তর সৈন্য আনিয়াছেন ভাবিয়া পলায়ন করেন। দারূজিলিং জেলার ছটা বিভাগ বা ডিবিজন আছে। প্রধানটার নাম ফ্রঁসি দেওয়া। ঐ স্থানে পুলিস ষ্টেশন ও মাজিষ্ট্রেটের আফিস আছে। , ছোট লাট ইডেন সাহেবের সময়ে দারূজিলিংয়ে ট্রামওয়ে চলে। এভারেষ্ট শৃঙ্গ পুথিবীর অপরাপর পর্বতশৃঙ্গ অপেক্ষ উচ্চ। ইহার উপর বোম্বদিগের একটা মন্দির আছে, ১৭৬ অস্বে উহাতে অগ্ন্যুৎপাত হয়। দারুঞ্জিলিংয়ে অনেকগুলি নদী আছে, তন্মধ্যে তিস্তা নদী হিন্দুদিগের তীর্থস্থান বলিয়া বিখ্যাত । " ব্ৰহ্মা। ঐ নদীতে কি হয় ? বরুণ। বিষ্ণুর চক্রে সতীর মৃতদেহ খণ্ড খণ্ড হইলে তাহার বাম পদ উহাতে পতিত হওয়ায় ভ্রামরী নামে দেবী ও অম্বল ভৈরব নামে শিবের উৎপত্তি হয়। দারূজিলিংয়ের জঙ্গলে শাল, শিশু, পানীসাজ, শিমুল, বাশ,