কাশী Σ Σ Σ বিষ্ণুপজির কখান গণ যাচ্চে। শীতকালের হিম লাগিয়ে যদি একখানা রোগ করে ধোসো, এই জন্তই বোকে মরি। নারা । আহা ! তাই হোকৃ। বেী, আমাকে এই আশীৰ্ব্বাদ কর, যেন আমার মৃত্যুই ঘটে । অন্ন। ওমা, বালাই ! তোমার এত কি দুঃখ ? নারা । দুঃখ নয় ?—রাতদিন জ’লে পুড়ে মরূচি। বাড়ী যে আমার মেচোহাটী বেী ! আমার যে গা’ল খেতে খেতে আর পায়ে ধরতে ধ’রতে প্রাণটা গেল ধেী ! অন্ন । বুজে শুজে চলতে না জানলেই ঐগুলো ঘটে। আমার ভাই,আজ আরতি দেখা হয়নি। এই এলে, এই এলে ক’রে পথপানে চেয়েছিলাম । এই সময় দাসী আসিয়া এক ঠোঙ্গ পুরী, কচুরী, মোহনভোগ অন্নপূর্ণার হস্তে দিল। দেবী নিজ অঞ্চলে একখানি রেকারীর জল মুছিয়া নারায়ণকে *খাও” “খাও” বলিয়া এক এক খানি দিতে লাগিলেন । নারায়ণ “এত কেন” “এত কেন” বলেন অথচ খাইতেও ছাড়েন না। দাসী পুনরায় আসিয়া একটা ডিবেয় ক’রে পাণ ও একটা ফরসীতে তামাক সাজিয়া দিয়া গেল। নারায়ণ গালে পাণটা দিয়া তামাক টানিতে টানিতে কহিলেন, “বে, দাদার মন্দিরটা কি বিশ্বকৰ্ম্ম মিস্ত্রির হাতের গাথা ?” অন্ন। না ভাই, ওটা ওঁকে অহল্যাবাই ক’রে দেয়। নারা । সোণ! তো বড় কম দেয়নি! অৰ্দ্ধেকটা সোণার পাতে মোড়া। অন্ন। সোণ দিয়ে মুড়ে দেয় ঐ সিং—মর, মিন্সের নামও মনে আসে - 鷲 খুব নড়াই ক’বৃতে পাৰ্বতে, যাকে ইংরাজেরাও ভয় ক’বৃতো । নামটা কি ভাল,—রণজিৎ । নারা । লোকে বলে—বিশ্বেশ্বরের মন্দির বিশ্বকৰ্ম্মার কৃত। - অল্প । যারা জানে না, তারাই ঐ কথা বলে । ঠাকুরপো! আজ ভাই তোমার বঁাশীর গান গুম্বো।
পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন.djvu/২৩৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।