>ミ দেবগণের মর্ত্যে আগমন না, লুকিয়ে লুকিয়ে রেজেষ্টরি করে নোট পাঠান। আবার গিন্নি মাগীও কম নন,—যা দুই এক পয়সা পান, কাৰ্ত্তিক ও গণেশকে দেন। ইন্দ্র। গণেশট কেমন ? শিব । দাদার ভাই । বেটা প্রত্যহ আদি মণ ক’রে সিদ্ধি খায় । দুঃখের কথা বলবো কি,—আজকাল আবার নাম হয়েছে সিদ্ধিদাতা গণেশ । নারা । বেশ হয়েছে,—যেমন বুড়ো বয়সে বে বে ক’রে হেদিয়েছিলেন, তেমনি ফলভোগ করুন। বে। আবার মধ্যে মধ্যে রাগ ক’রে ঐ ছেলেদের কোলে নিয়ে বাপের বাড়ী যান নয় ? শিব । এখন আর সে রোগটা নাই । নারা । সাধ করে নাই ? বুড় বয়সে বাপের বাড়া গেলে বাপে জায়গা দেবে কেন ? আর ক্রমে ক্রমে যে রকম মাগ্যিগণ্ডার দিন হ’য়ে উঠছে!— ইন্দ্র। তবে আমরা উঠি । শিব । না না—যাবে কেন ? পিঠেপুলি হ’চ্চে খেয়ে যাবে না ? নারা । আজ্ঞে, তা হবে না । আমাদের আবার সত্বর মর্ত্য হ’তে ফিরে আসতে হবে। দেবগণ এই কথা বলিয়া মানস সরোবরে যাত্রা করিলেন । সেই রাত্রি তথায় অবস্থিতি করিয়া তৎপরদিন ব্রহ্মার সহিত সকলে হরিদ্বারে আসিয়া উপস্থিত হইলেন - হরিদ্বার হরিদ্ধারে প্রবেশ করিয়া ব্ৰহ্মা কহিলেন “ঐ যা ! আসিবার সময় আমাদের পূর্ণঘট-দর্শন এবং সিদ্ধি ও বিশ্বপত্রের আভ্রাণ গ্রহণপূর্বক সাতবার এ কথিত আছে, হরিদ্বারের অনতিদূরে মানস সরোবর। এবং হরিদ্বারই স্বর্গের
পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন.djvu/৩৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।