পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন.djvu/৪৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৰ্দ্ধমান రిస్చిరి নাই! একি সহজ কথা ! মুখ থেকে খ’সতে না থ’সতে পাঁচ শত টাকার এক জোড়। শাল খরিদ ক’রে দিলাম।” जांशखरू । शक्न । বাবু। কি ? আগ । আপনার শাল ফেরত এল । বাবু। আমি ভাঁজ করে দিলাম, দল সলা হয়ে ফেরত এল কেন ? আগ । কল্পে “আমি এমন ছোট লোক নই যে, হাজার টাকার শাল চেয়ে শেষে পাঁচ শত টাকার শাল নিয়ে ক্ষান্ত হব।” এই কথা ব’লে, আপনাকে যা মুখে এল তাষ্ট ব’লে গালি দিয়ে, শালখানিকে কাচি-কাট ক’রে পুটুলি বেঁধে ফেরত পাঠিয়েছে। বাবু না হয়, না নিত। এমন থও থওঁ ক’রে পাঁচ শত টাকা নষ্ট করতে কি একটু মায় হলো না ? একটু দয়ার সঞ্চার হলো না ? আগ । সে ত আর আপনার স্ত্রী নয় যে, দয়া-মায়ার শরীর হবে —কিসে আপনার আয় পয় হবে তার চেষ্টা দেখুবে । তার ইচ্ছ, যে প্রকারে হউক দশ টাকা উপার্জন করা, যে-সে প্রকারে আপনাকে পথের ফকীর করা। “যা ব’ল্পে ! যা হউক, হাজার টাকা কর্জ ক’রে আমাকে অন্তই এক জোড়া শাল খরিদ ক’রে দিতে হবে ; নচেৎ বেস্তীমহলে আমার মান-সন্ত্রম থাকৃবে না ।” বলিয়া বাবু প্রস্থান করিলেন, আগন্তুকও সঙ্গে সঙ্গে গেল। নারা। বরুণ ! আমি ত কিছু বুঝতে পারলাম না। বরুণ। বুঝতে পারলে না ?—বাবু একটা বেস্তা রেখেছেন। সেই বেঙ্গ বাবুর নিকট হাজার টাকা মূল্যের এক জোড়া শাল চায়। কিন্তু বাবু পাঁচ শত টাকা মূল্যের এক জোড়া শাল খরিদ করিয়া দেওয়ায় সে রাগাম্বিত হইয়া শালখানা খণ্ড খণ্ড করিয়া ফেরত দিয়াছে। যে ব্যক্তি ফেরত লইয়া আসিল, উনি বাবুর মোসাহেব।